হাতিটা আমাকে তাড়া করল

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৭ অক্টোবর ২০২৩, ১২:৪০

বন্য হাতির সঙ্গে মানুষের দ্বন্দ্ব বেড়েই চলেছে। শেরপুরের গারো পাহাড়ে গিয়ে দুই বছর ধরে এই দ্বন্দ্বের ছবিই তুলছেন আলোকচিত্রী কে এম আসাদ। ‘ফাইট ফর হোম’ বা আবাসস্থলের জন্য লড়াই শিরোনামে আসাদের এই কাজ এবার ইতালির সিয়েনা ইন্টারন্যাশনাল ফটো অ্যাওয়ার্ডের ‘স্টোরিবোর্ড’ শাখায় যৌথভাবে তৃতীয় হয়েছে। এটি ছাড়াও প্রতিযোগিতার ‘ফ্যাসিনেটিং ফেসেস অ্যান্ড ক্যারেক্টারস’ শাখায় আসাদের তোলা আরেকটি ছবি দ্বিতীয় হয়েছে। আলোকচিত্রীর কাছে হাতি–মানুষের সংঘাতময় মুহূর্তের ছবি তোলার অভিজ্ঞতা শুনলেন সজীব মিয়া


দুই সপ্তাহের ব্যবধানে মানুষের হাতে বেশ কয়েকটি হাতির মৃত্যু হলো। খবরটি প্রথম আলোতে পড়ে ভেতরটা নাড়া দিল। আলোকচিত্রী হিসেবে নানা বিষয় নিয়ে কাজ করি। ছবিতে আমি গল্প খোঁজার চেষ্টা করি। গল্পের মধ্যেও অনেক সমস্যার সমাধান সন্ধান করি। তাই খবরটা পড়ে বসতি ও খাদ্যের জন্য হাতি ও মানুষের এই লড়াই নিয়ে কাজ করার আগ্রহ তৈরি হলো।


হাতির মৃত্যুর ঘটনাগুলো ঘটেছিল কক্সবাজার ও শেরপুরে। মৃত্যুর পেছনের কারণ খুঁজতে গিয়ে জানতে পারলাম, কক্সবাজারে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর কারণে সেখানে বসতি গড়ে উঠেছে। পাহাড়ি বন উজাড় হয়ে গেছে। আবাস ও খাদ্যসংকটে পড়েছে হাতিসহ বন্য প্রাণী। ওদিকে সিলেট থেকে কুড়িগ্রাম পর্যন্ত ভারত সীমান্ত ধরে যে পাহাড়ি এলাকা, সেখানেও হাতির খাবারের অভাব। বছরের একটা সময় তাই ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করে হাতির দল। শেরপুর-জামালপুর জেলার গারো পাহাড়ের লোকালয়ের কাছে কয়েক মাস এদের দেখা যায়। ফসলি জমি, ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে হাতির দল তাড়িয়ে দেন স্থানীয় বাসিন্দারা। হাতি আর মানুষের এই যে দ্বন্দ্ব, এর সমাধান কী?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us