স্ট্রোক হয়েছে বোঝার সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে জরুরিভাবে নিতে হবে। আমাদের মস্তিষ্কে সবসময় অক্সিজেন ও গ্লুকোজ সরবরাহ হয়ে থাকে। যদি কোনো কারণবশত মস্তিষ্কে অক্সিজেনের সরবরাহ বাধাপ্রাপ্ত হয় তখন মস্তিষ্কের কোষগুলো মরে যেতে থাকে অথবা স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা বাধাপ্রাপ্ত হয়। তখন শরীরের বিভিন্ন পরিবর্তন দেখা দেয়। অনেক সময় শরীরের কোনো একটি অংশ প্যারালাইসিস হতে থাকে। তাকে স্ট্রোক হিসেবে ধরা হয়। স্ট্রোক ব্রেনের হয়ে থাকে। স্ট্রোক দুই প্রকার ১. ইসচেমিক স্ট্রোক ২. হেমোরেজিক স্ট্রোক। আমাদের দেশে সাধারণত ৮৫% ইসচেমিক স্ট্রোক হিসেবে বিবেচিত হয়। বাকি ১০ থেকে ১৫ শতাংশ হেমোরেজিক স্ট্রোক হয়ে থাকে। তাই ১০ থেকে ১৫% রোগীর অপারেশনের প্রয়োজন হয়।
ইসচেমিক স্ট্রোক : আমরা স্বাভাবিকভাবে যা বুঝি তা হলো, ব্রেনে রক্ত চলাচলে আঞ্চলিকভাবে কোথাও বাধাপ্রাপ্ত হওয়া, যা রক্ত চলাচলে কোনো কারণবশত বাধাপ্রাপ্ত হয়।