সাধারণত অন্য সময় পরিবারকে খুব একটা সময় দেওয়া হয় না। এই দিনে কোনো শুটিং রাখিনি। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটিয়েছি। সবাইকে নিয়ে বাইরে দুপুরের খাবার খেয়েছি। সুন্দর সময় কেটেছে
জন্মদিন নিয়ে উৎসাহ কি ছোটবেলা থেকেই ছিল?
আমি পরিবারের ছোট ছেলে। তাই আলাদা একটা নজর সবারই ছিল। ছোটবেলায় এই দিনে মা পায়েসসহ সুন্দর সুন্দর সব খাবার রান্না করতেন। কেক আনা হতো, চানাচুর, কলা আরও কত কী! আশির দশকের শেষ দিকে ঢাকা শহরে এলাম। শুরু হয় মেস ও হলজীবন। ৮৯ সালে তেমনই একদিন মেসের ঘর ঝাড়ু দিচ্ছিলাম। তখন আমার মেসের এক সঙ্গীর বাবা আসেন। তিনি আইনজীবী। আমার জন্মদিন শুনে বলেছিলেন, ‘মন খারাপ কোরো না পুলক, (জাহিদ হাসানের ডাকনাম) এমন একটা দিন আসবে, যেদিন সারা দেশের মানুষ তোমার জন্মদিন পালন করবে।’ এখন যখন জন্মদিনে রেডিও, টেলিভিশন, পত্রিকায় আমাকে নিয়ে আলোচনা হয়, তখনই ওই আঙ্কেলের কথা খুব মনে পড়ে।