ভোলার গ্যাস বাদে বাপেক্সের গ্যাসফিল্ডগুলোর মজুদ নিঃশেষ হয়ে আসছে

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ০২ অক্টোবর ২০২৩, ১৩:৩৬

স্থানীয় কোম্পানি হিসেবে দেশে গ্যাস উত্তোলনে নিয়োজিত রয়েছে তিনটি কোম্পানি। এসব কোম্পানির একটি রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স)। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত হিসাব অনুযায়ী, সংস্থাটির আওতাধীন গ্যাসফিল্ডগুলোয় মোট ১ হাজার ৬৩৭ বিলিয়ন ঘনফুট (বিসিএফ) গ্যাস মজুদ রয়েছে। এর মধ্যে জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে যুক্ত গ্যাসফিল্ডগুলোর মজুদ নিঃশেষ হয়ে আসছে। বর্তমানে এসব গ্যাসফিল্ডে মজুদকৃত গ্যাসের পরিমাণ ৪৫০ বিসিএফের কিছু বেশি। 


বাপেক্সের আওতাধীন সিংহভাগ গ্যাসের মজুদ দ্বীপ জেলা ভোলার দুটি গ্যাসফিল্ডে। কিন্তু এ দুটি গ্যাসফিল্ড এখনো জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে সংযুক্ত নয়। কবে নাগাদ গ্রিডে যুক্ত হবে সে বিষয়টি এখনো অনিশ্চিত।


বাপেক্সের তথ্য অনুযায়ী, গ্রিডের সঙ্গে যুক্ত বাপেক্সের সাতটি গ্যাসফিল্ডে মোট গ্যাস মজুদের পরিমাণ ৪৮১ বিসিএফ। বাকি ১ হাজার ১৫৬ বিসিএফ ভোলার দুটি গ্যাসফিল্ডে। যদিও গ্যাসফিল্ডগুলো উৎপাদনে থাকায় এরই মধ্যে মজুদের পরিমাণ আরো কমে এসেছে।


দেশের গ্যাসফিল্ডগুলোর মজুদ যে ফুরিয়ে আসবে তার জরিপ আগেই করা হয়েছিল বলে জানিয়েছেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। ২০১৭ সালে করা গ্যাস খাতের মহাপরিকল্পনায় গ্যাসের উৎপাদন ও মজুদ হ্রাসের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। একই সঙ্গে মজুদ বাড়াতে স্থানীয় গ্যাস খাতে বিনিয়োগ ও অনুসন্ধানে সরকারের প্রতি সে সময় আহ্বানও জানানো হয়। কিন্তু সহজ উপায়ে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করতে গিয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত খাতের গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে ধীরগতি নামে। ফলে গ্যাসের মজুদ ও উত্তোলন কমে আসবে এটাই স্বাভাবিক বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বাপেক্সের ক্ষেত্রেও তেমনটি হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us