You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে লাগাম টানবে কে

তিন মাস ধরে ডেঙ্গুতে মৃত্যুর ঢেউ ঊর্ধ্বমুখী। চলতি বছরের জুলাই থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর সকাল পর্যন্ত দুই মাস ২৪ দিনে সারা দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩১৬ জন। এ সময় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬৩ হাজার ৯১৭ জন। মৃত্যু এবং আক্রান্তের এই পরিসংখ্যান পিরামিড আকৃতিতে ওপরের দিকেই মাথা তুলছে। কবে এই গতি নিম্নমুখী হবে তা কেউ বলতে পারছেন না। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৬ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মারা গেলেন ৯০৯ জন। এছাড়া একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ৩০০৮ জন। এ বছর আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ১ লাখ ৮৭ হাজার ৭২৫ জন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্বাস্থ্য বিভাগ এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণে এডিস মশা নির্মূলে কার্যকর ও স্থায়ী কোনো সমাধান মিলছে না। অপরদিকে জলবায়ু ও তাপমাত্রার ওঠানামার কারণেও ডেঙ্গু জায়গা করে নিয়েছে। সাধারণত আষাঢ়-শ্রাবণ দুই মাস বর্ষকাল হিসাবে ধরে নেওয়া হয়। কিন্তু এখন চলছে আশ্বিন মাস। জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে অসময়েও ভারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এতে যত্রতত্র জমে থাকা পানিতে এডিস মশার বংশ বিস্তার বেড়েই চলেছে। সব মিলিয়ে কোনোভাবেই ডেঙ্গুর লাগাম টানা সম্ভব হচ্ছে না।

অতিক্ষুদ্র এই মশার কামড় এতটাই বিপজ্জনক যে, আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসাসহ সেরে ওঠাই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। কপাল মন্দ হলে মৃত্যু নিশ্চিত। গত কয়েক মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর চিত্র এমন বার্তাই দিচ্ছে। হাসপাতালে ঠাঁই মিলছে না রোগীর। ডেঙ্গু রোগীর চাপে শয্যার বাইরে বারান্দা, করিডরে রোগীদের বিছানা পেতে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ডেঙ্গু রোগীর প্রধান চিকিৎসায় তরল ব্যবস্থাপনার অংশ হিসাবে স্যালাইন অতীব প্রয়োজনীয়। কিন্তু অনেক হাসপাতালে স্যালাইন সংকট রয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন