রাজধানীতে মশা যখন মানুষের জীবন-মরণ সমস্যায় পরিণত হয়েছে, তখন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে কীটতত্ত্ববিদের পদ খালি। উত্তর সিটিতে অবশ্য একজন কীটতত্ত্ববিদ রয়েছেন।
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মশকনিধনে গবেষণার কাজ করেন কীটতত্ত্ববিদ বা মেডিকেল এন্টোমলজিস্টরা। তাঁরা মশা-মাছির গতি-প্রকৃতি পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেন। কীটনাশকের মান পরীক্ষার কাজটিও করেন কীটতত্ত্ববিদেরা।
অবশ্য ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন মশার ওষুধ ঠিক করে তার কাগুজে অনুমোদনের জন্য ডাকে বলে জানিয়েছেন দুজন কীটতত্ত্ববিদ। তাঁরা আরও বলেছেন, মশা মারার বিষয়ে দক্ষিণ সিটি তাঁদের কাছ থেকে কোনো পরামর্শ নেয় না।
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের জনবলকাঠামোয় কীটতত্ত্ববিদের দুটি করে পদ রয়েছে—ঊর্ধ্বতন কীট নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা ও কীট নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা। নিয়ম হলো, ঊর্ধ্বতন কীট নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা পদে প্রেষণে নিয়োগ দেওয়া হবে। আর কীট নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা পদে নিয়োগ দেবে সিটি করপোরেশন।