দৃষ্টিশক্তির সমস্যায় ব্যবহৃত চশমা ও লেন্সের ব্যবসায় দেশে অরাজকতা চলছে। চশমা, লেন্স ও সানগ্লাসের মান ও দামে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। এ নিয়ে মানুষ প্রায়ই প্রতারণা ও হয়রানির শিকার হন বলে অভিযোগ আছে। রিফ্রাক্টোমিটার বা প্রতিসরাঙ্ক মাপার যন্ত্রের সঠিকতাও যাচাই করা হচ্ছে না। এতে মানুষের আর্থিক ক্ষতির পাশাপাশি চোখের জটিলতাও বাড়ছে।
দৃষ্টিশক্তি পরিমাপ করাতে কিংবা চশমা বদলাতে গিয়ে জটিলতায় পড়ার অনেক অভিযোগ পাওয়া যায়। পুরান ঢাকার কোতোয়ালি থানার আবদুল হাদি লেনের বাসিন্দা ব্যবসায়ী কামাল হোসেন চোখের সমস্যায় চিকিৎসকের পরামর্শে চশমা ব্যবহার করছেন। সম্প্রতি তিনি চশমা পরিবর্তন করতে পুরান ঢাকার একটি দোকানে যান। সেই দোকানি চশমায় দুই চোখের জন্য দুই ধরনের মাত্রার লেন্সসংবলিত কাঁচ দেন। কামাল হোসেন জানান, এতে তাঁর চোখে সমস্যা হচ্ছিল। পরে তিনি পাটুয়াটুলীর একজন দক্ষ কারিগরের কাছে গেলে তিনি পরীক্ষা করে সমস্যা দেখেন, দুই চোখের জন্য ভিন্ন মাত্রার লেন্স দেওয়ায় সমস্যা হচ্ছিল।