শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে থামছে না বুলিং, ‘শিকেয় তোলা’ নীতিমালা

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:৫৫

গায়ের রং কালো। বয়সের তুলনায় শরীরের ওজনও কিছুটা কম। পাতলা গড়নের হাস্যোজ্জ্বল কিশোরী ঈষিতা (ছদ্মনাম)। বয়স ১৪ বছরের কাছাকাছি। রাজধানীর সুপরিচিত একটি বালিকা বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী সে। বান্ধবীরা কখনো তাকে ডাকে ‘কাল্টু’, কখনো ‘শুঁটকি’, যা নিয়ে দীর্ঘদিন মনোকষ্টে ভুগছিল ঈষিতা। বেশ কিছুদিন ঈষিতা দীর্ঘসময় নিয়ে গোসল করে, যা নজরে আসে তার মায়ের।


মেয়ের কাছে খুব কৌশলে কারণ জানতে চান ওই ছাত্রীর স্নাতক পাস মা। কথাবার্তার একপর্যায়ে ঈষিতা বলে- ‘আম্মু, আমি কি এর চেয়ে আর ফর্সা হবো না?’ পরক্ষণে ফুপিয়ে কেঁদে ওঠে সে। স্কুলে ঠাট্টাচ্ছলে বান্ধবী-সহপাঠীদের বুলিংয়ের সব ঘটনা খুলে বলে মাকে।


ঘটনা শুনে ঈষিতার মা সিদ্ধান্ত নেন- ওই স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষকে বিষয়টি লিখিতভাবে জানাবেন। তবে শিক্ষকরা পরামর্শ দেন- মৌখিকভাবে বলার জন্য। অধ্যক্ষ আশ্বাস দেন বুলিং বন্ধের। তাতে অবশ্য কাজও হয়েছে। পাতলা গড়নের ঈষিতাকে কেউ আর উপহাস বা বাজে নামে ডাকে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us