কেন স্কুলগামী মেয়ে শিক্ষার্থীরা ‘চলে যেতে চায়’

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:১৭

অস্টম শ্রেণীর ছাত্রী রাশা (ছদ্মনাম)। স্কুলে যাওয়া- আসার পথে তাকে কিছু বখাটের মুখোমুখি হতে হয় রোজ। কোনও মতে সে বাসা পর্যন্ত রোজ আসে। কিন্তু শিশুর মন মনে করে, বিষয়টি বাসায় জানলে হয়তো তার স্কুল যাওয়া বন্ধ হবে, হয়তো তার দোষ দেখবে সবাই। একদিন স্কুলে যাওয়ার পথে পাশের দেয়ালে দেখা যায়— কেউ তার নাম লিখে কিছু ‘অস্বস্তিকর’ ছবি এঁকে রেখেছে। এতদিন ধরে একা যে যন্ত্রনা সহ্য করে আসছিল রাশা, মুহূর্তে সারা পাড়ায় সেটা জানাজানি হয়ে যায়। দীর্ঘদিনের এই হয়রানির বিষয়টি বাসায় না জানানোর জন্য শুনতে হয় কটূকথা। ছোট্ট রাশার মনে হয়, এই জীবন রাখার মানে হয় না। সে আত্মহত্যার চেষ্টা করে, তবে বেঁচে যায়।


বেসরকারি সংগঠন আঁচল ফাউন্ডেশনের ‘শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যার হার ক্রমবর্ধমান: কোন পথে সমাধান?’ শীর্ষক সমীক্ষার ফলাফল বলছে, সবচেয়ে বেশি আত্মহত্যা করেছে স্কুলগামী শিক্ষার্থীরা। সমীক্ষায় যাদের পরিসংখ্যান নেওয়া হয়েছে, তাদের মধ্যে আত্মহত্যাকারী শিক্ষার্থীদের ৪৬ দশমিক ৮ শতাংশই ছিল স্কুলগামী। এদের মাঝে নারী শিক্ষার্থী ছিল ১১২ জন এবং পুরুষ শিক্ষার্থী ৫৭ জন। এছাড়া আত্মহত্যাকারীদের মাঝে কলেজগামী শিক্ষার্থী ২৬ দশমিক ৬০ শতাংশ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us