চুল পড়ার আধুনিক চিকিৎসা

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:১২

মানুষের চুল পড়ার কারণগুলোর মধ্যে ফিজিওলজিক্যাল ও প্যাথলজিক্যাল সমস্যা অন্যতম। এ ছাড়া মানুষের দেহে অ্যানিমিয়া ও ভিটামিন-ডির ঘাটতি হলে চুল পড়ে থাকে। এ ছাড়া যারা অতিরিক্ত ওজন কমাতে অনিয়ন্ত্রিত ডায়েট কন্ট্রোল করে। আবার যারা শরীরের চাহিদা অনুযায়ী পুষ্টিকর খাদ্য পায় না। এর বাইরে আরও কয়েক ধরনের চুল পড়া রোগ আছে। যেমনÑ অনেকের আকস্মিক চুল, ব্রু ও দাড়ি কমে যায়। একে বলে অ্যালোপেশিয়া এরিয়েটা। অনেকের চুল-দাড়ি, চোখের পাতা সব পড়ে যায় একে অ্যালোপেশিয়া ইউনিভার্সেলিস বলে। এ দুটি লক্ষণকে বলা হয় অটোইমিউইন ডিজিজ। এ ছাড়াও ভার্টিগো বা শে^তীরোগ, বোলাস ডিজিজ, কিডনি বিকল ও ক্যানসার।


পরিবেশ যতটা দায়ী


দীর্ঘক্ষণ ধুলাবালিযুক্ত পরিবেশে অবস্থান, নিয়মিত হেলমেট ব্যবহারে অতিরিক্ত মাথা ঘামা, নিদ্রাহীনতা, হেয়ার স্টাইলে পরিবর্তন, ক্রিম, সিরাম জাতীয় কসমেটিক ব্যবহার, ইলেকট্রিক হিট, হেয়ার রিবন্ডিং ও কালার করা ইত্যাদি । এর বাইরে বংশগত কারণ ও বিভিন্ন রোগের প্রতিশেধক হিসেবে ব্যবহৃত ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়ও চুল পড়ে থাকে। পরিবেশগত ও জিনগত কারণে চুলপড়ার পাশাপাশি মানুষের শরীরে টেস্টোস্টেরেন নামক এক প্রকার হরমোন শরীরে বেশি দেখা যায়। প্রকৃতির নিয়মে এটি শরীরে মধ্যে ভেঙে ডিএইচটি বা ড্রাই-হাইড্রো টেস্টোস্টেরেন তৈরি করে। আর বংশগত কারণে যাদের শরীরে বেশিমাত্রায় ডিএইচটি উৎপন্ন হয় তাদের চলও বেশি পড়ে। ডিএইচটি মূলত মাথার চামড়ার বক্তনালির ভেতরে জমা হয়ে রক্ত (খাদ্য) খেয়ে ফেলে। ফলে কিছুদিন পর অনেক জায়গায় চুল গজানো কমে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us