প্যানক্রিয়াটিক বা অগ্ন্যাশয় হচ্ছে আমাদের শরীরে একটা গ্ল্যান্ড। যেটা আমাদের পাকস্থলীর পেছনে আড়াআড়িভাবে থাকে। এটার কাজ আসলে দুটি। এক, ইনসুলিন তৈরি করা। দুই, হজমের রস তৈরি করা। অধিকাংশ মানুষের ক্ষেত্রে অগ্ন্যাশয় ক্যানসারের প্রাথমিক পর্যায়ে কোনো লক্ষণ বোঝা যায় না। যখন শরীরের অন্যান্য অঙ্গে চতুর্থ বা পঞ্চম ধাপে পৌঁছায় তখন রোগটি শনাক্ত করা যায়। ফলে চিকিৎসা বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।
লক্ষণ : ক্লান্তিবোধ করা, ক্ষুধা অনুভূত না হওয়া, জন্ডিস হওয়া, ওপরের পেটে ব্যথা হওয়া, পিঠে ব্যথা করা, বমি বমি ভাব, হতাশা, অস্বস্তির অনুভূতি হওয়া।
কেন হয় : ধূমপান করলে, ডায়াবেটিস থাকলে, অগ্ন্যাশয় ক্যানসারের পারিবারিক ইতিহাস আছে, অগ্ন্যাশয় প্রদাহ, মাত্রারিতিক্ত অ্যালকোহল সেবন, ওজন বৃদ্ধি, বয়স্ক ব্যক্তিদের ক্যানসারের আশঙ্কা থাকে।