নজরদারিতে সিইওরা, তদন্তে ব্যবহার হচ্ছে এআই-রোবট

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ৩০ আগস্ট ২০২৩, ২৩:২৮

কেউ বিক্রি করেছেন শখের মোটরসাইকেল, কেউ নিয়েছেন ব্যাংক থেকে ঋণ। কেউ আবার রেখেছেন জমি বন্ধক, নয়তো করেছেন ধারদেনা কিংবা গরু-ছাগল বিক্রি। সবাই হতে চেয়েছেন রাতারাতি ধনী। এই প্রলোভন দেখিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়েছে ফরেন এক্সচেঞ্জ গ্রুপ ইনকরপোরেটেড (এমটিএফই)। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারিতে রয়েছেন এমটিএফই-র সিইওরা। মামলাও হয়েছে কয়েকটি। তদন্তে সহায়তা নেওয়া হচ্ছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও রোবটের।


মূলত এটা মোবাইলভিত্তিক অ্যাপস। এই অ্যাপস ডাউনলোড করে যে কেউ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারতেন। অ্যাকাউন্ট খোলার পরেই মূলত লেনদেন শুরু হতো। গত ১৭ আগস্ট হঠাৎ এমটিএফই-র অ্যাপ বন্ধ হওয়ায় লাখ লাখ মানুষের বিনিয়োগ করা অর্থ উধাও হয়ে যায়। উল্টো বেড়েছে তাদের ঋণের বোঝা।


প্রথমদিকে এমটিএফই অ্যাপে যুক্ত প্রত্যেকেই ৬১, ২০১, ৫০১, ৯০১ ও ২ হাজার ডলার ডিপোজিট করেন। বেশি টাকা আয় করতে কেউ কেউ পাঁচ হাজার ডলারের বেশিও বিনিয়োগ করেছিলেন। এমটিএফইতে করা বিনিয়োগ হারিয়ে অনেকে ফতুর হলেও পুলিশের শরণাপন্ন হচ্ছেন না কেউ। কারণ ক্রিপ্টো কারেন্সিতে লেনদেন বাংলাদেশে নিষিদ্ধ। তবে এর মধ্যে সাহস করে কেউ কেউ থানায় অভিযোগ করেছেন। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এরই মধ্যে তদন্ত শুরু করেছে। দেশের বাইরে থেকে পরিচালিত এ অ্যাপের মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে। টাকা কীভাবে পাচার হলো এবং কারাইবা এর সঙ্গে জড়িত এসব খুঁজতে ব্যস্ত সময় পার করছে পুলিশের সাইবার ইউনিটগুলো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us