চীন কেন তিব্বতকে পুরোপুরি মুছে ফেলতে চায়?

প্রথম আলো সাইমন টিসডাল প্রকাশিত: ২৯ আগস্ট ২০২৩, ০৮:৪৬

গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র চীনের এমন কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, যাঁরা তিব্বতের স্বতন্ত্র রাজনৈতিক, জাতিগত, সাংস্কৃতিক, ভাষাগত ও ধর্মীয় পরিচয় মুছে দিতে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত। যুক্তরাষ্ট্র তাঁদের পক্ষ  থেকে সর্বোচ্চ পদক্ষেপটা নিয়েছে। আরও কিছু দেশ একই পদক্ষেপের দিকে যাচ্ছে। কিন্তু বেশির ভাগ দেশই কাপুরুষের মতো ভিন্ন পথ বেছে নিচ্ছে।


জাতিসংঘ থেকে প্রকাশিত সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তিব্বতের ১০ লাখ শিশুকে জোর করে চীনা সমাজে আত্তীকরণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। শিশুদের তাদের বাড়ি ও পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাষ্ট্রীয় পরিচালনাধীন আবাসিক বিদ্যালয়ে মান্দারিন ভাষায় পড়তে বাধ্য করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন দাবি জানিয়েছেন, চীন যেন তিব্বতিদের স্বতন্ত্র পরিচয় নির্মূল করার প্রচেষ্টা থেকে সরে আসে।


ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘আমরা গণপ্রজাতন্ত্রী চীন সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি, তারা যেন তিব্বতি শিশুদের জবরদস্তিমূলকভাবে সরকার পরিচালিত আবাসিক বিদ্যালয়ে পড়ানোটা বন্ধ করে। তিব্বত এবং গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের অন্য অংশে নিপীড়নমূলক আত্তীকরণ নীতি বন্ধ যেন তারা বন্ধ করে।’ অন্য অংশ বলতে, ব্লিঙ্কেন মূলত জিনজিয়াং, ইনার মঙ্গোলিয়া ও হংকংয়ের দিকে ইঙ্গিত করেছেন। এসব অঞ্চলের মানুষের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার অস্বীকার করে আসছে চীন।


১৯৫০ সালে চীন তিব্বতকে নিজেদের অধিকারে নিয়ে নেয়। আমেরিকার একজন জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক প্রকাশ্যে ও নীতিগত অবস্থান নিশ্চিত করেই বেইজিংকে ক্ষুব্ধ করবে। যদিও প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও তাঁর কঠিন হৃদয়ের কমিউনিস্ট ক্যাডাররা নীতির ধার ধারেন না। তাঁদের কাছে পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে পরার্থপরতা পুরোপুরি ভিনগ্রহী একটি ধারণা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us