বৈদেশিক ঋণ পরিস্থিতি কতটা দুর্ভাবনার?

সমকাল সাব্বির আহমেদ প্রকাশিত: ২৮ আগস্ট ২০২৩, ১৪:০৩

ঘটনাটা ২০১৫ সালের। তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি আমাদের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সঙ্গে ওয়াশিংটনে এক সাক্ষাতে আর্থসামাজিক উন্নয়ন প্রসঙ্গে বাংলাদেশকে ‘রোল মডেল’ আখ্যায়িত করেন। সে বছরেই ঢাকা সফরকালে তিনি আবারও বাংলাদেশকে ‘উন্নয়নের রোল মডেল’ বলেন। ২০১৯ সালে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য ‘রোল মডেল’ আখ্যায়িত করেছিলেন জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন।


এর আগে ২০১২ সালে বহুজাতিক বিনিয়োগ কোম্পানি গোল্ডম্যান স্যাকসের ‘নেক্সট ইলেভেন’ তালিকায় বাংলাদেশকে বলা হয়েছিল ‘বিশ্বের উঠতি অর্থনীতির অন্যতম’। এর পরপরই বিশ্বের শীর্ষ ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক জেপি মরগ্যানের ‘ফ্রন্টিয়ার ফাইভ’ তালিকায়ও জায়গা পায় বাংলাদেশ। ২০১৭ সালে আন্তর্জাতিক পরামর্শদাতা প্রাইসওয়াটারহাউসকুপারস ঘোষণা দেয়, ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ২৮তম বড় অর্থনীতি হবে। বলা বাহুল্য, বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের দিকে তাকিয়েই এসব আশাজাগানিয়া পর্যবেক্ষণ উঠে এসেছে।


আমরা জানি, নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল আওয়ামী লীগ। ১৯৯৬ সালে যদিও শেখ হাসিনা প্রথমবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছিলেন, তখন সংসদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতার চেয়ে কয়েকটি আসন কম থাকায় জাতীয় পার্টি ও জাসদের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করতে হয়েছিল। কিন্তু ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ একাই দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পার করেছিল। যে কারণে আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে দৃঢ় সিদ্ধান্ত নিতে বেগ পেতে হয়নি। বিভিন্ন সূচক ও পর্যবেক্ষণে এরই প্রতিফলন ঘটিয়ে ‘উন্নয়নের রোল মডেল’ হয়ে উঠতে পেরেছে। সেই দেশ হঠাৎ বৈদেশিক ঋণের সুদাসল পরিশোধ করতে পারবে না– এমন আশঙ্কা কেউ কেউ ব্যক্ত করছেন কীসের ভিত্তিতে? 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us