কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মেসি বিভাগে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছিল ২০১৭ সালে। এখন চার ব্যাচে প্রায় আড়াই শ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন। কিন্তু বিভাগটিতে চারজন শিক্ষক থাকলেও দুজনই শিক্ষাছুটিতে। ফলে টেনেটুনে চলছে বিশেষায়িত এ শিক্ষার কার্যক্রম। অথচ এ বিভাগে দরকার কমপক্ষে ১০ জন শিক্ষক। আবার ল্যাবরেটরি সুবিধাও অপর্যাপ্ত। আটটি ল্যাব থাকা দরকার হলেও আছে তিনটি।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের সভাপতি অর্ঘ্য প্রসূন সরকার প্রথম আলোকে বলেন, এখন তিনজন অতিথি শিক্ষক রাখা হয়েছে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য বিষয়ের শিক্ষক দিয়েও কিছু বিষয় পড়ানো হয়। এটি অস্থায়ী ব্যবস্থা। ল্যাবরেটরির জন্য ইনস্ট্রাকটর ও টেকনিশিয়ানও নেই। তবে এসব সমস্যা সমাধানের জন্য উপাচার্য একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছেন। ইতিমধ্যে সেই কমিটি একটি সভাও করেছে।