দেশের মধ্যে শুরু হওয়া ডলার সংকট এখনো কাটেনি। সহসা সংকট দূর হওয়ার লক্ষণও তৈরি হয়নি। অন্যদিকে ডলার সংকটের কারণে আমদানিতে কড়াকড়ি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিশেষ করে বিলাসবহুল ও অপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির লাগাম টেনে ধরা হয়। আর এতেই কমে যায় এলসি খোলা। গত অর্থবছরের মতো ঋণপত্র বা এলসি খোলা কমেছে চলতি অর্থবছরের শুরুর মাসেও।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম মাস অর্থাৎ জুলাইয়ে বিভিন্ন পণ্য আমদানির জন্য ৪৩৭ কোটি ২৪ লাখ ডলার বা ৪.৩৭ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে, যা ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ের (জুলাই) চেয়ে ৩১ দশমিক ১৯ শতাংশ কম। এলসি নিষ্পত্তি কমেছে ২০ দশমিক ১৪ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের জুলাই মাসে ৭৪৯ কোটি ১৮ লাখ ডলার বা ৭.৪৯ বিলিয়ন ডলারের ঋণপত্র বা এলসি নিষ্পত্তি হয়েছে, যা গত অর্থবছরের একই মাসে (জুলাই) ৫৯৮ কোটি ৩০ লাখ ডলার বা ৫.৯৮ বিলিয়ন ডলারের এলসি নিষ্পত্তি হয়েছিল।