সাত কলেজের সমস্যা আর কতকাল

সমকাল মিজান শাজাহান প্রকাশিত: ২৬ আগস্ট ২০২৩, ১৮:৪৪

সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে সময়ক্ষেপণ হচ্ছে কেন? শ্রেণিকক্ষ, পড়ার টেবিল ছেড়ে এসব শিক্ষার্থী বারবার রাস্তায় নামছেন; স্লোগান তুলছেন; আন্দোলন করছেন– তাদের কষ্ট কি কর্তৃপক্ষ উপলব্ধি করতে পারছে না? নাকি তারা জেগে জেগে ঘুমাচ্ছে?


সিজিপিএ শর্ত শিথিল করে অকৃতকার্যদের মানোন্নয়ন পরীক্ষা নিয়ে পরবর্তী বর্ষে উত্তীর্ণের সুযোগ দাবিতে সম্প্রতি নীলক্ষেত মোড় অবরোধ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। পরে সাত কলেজের সমন্বয়ক ও ইডেন মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক সুপ্রিয়া ভট্টাচার্যের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিরা সাক্ষাৎ করেছেন। অধ্যক্ষের আশ্বাসে আশ্বস্ত হতে পারেননি আন্দোলনকারীরা। আশ্বস্ত হতে না পারার সহজ কারণ– ঢাবি উপাচার্য ছাড়া এসব সমস্যার সমাধান হবে না। শিক্ষার্থীরা যেমন বারবার রাস্তায় নেমেছেন, তেমনি নীতিনির্ধারকরাও বারবার আশ্বাস দিয়েছেন। কিন্তু ফয়সালা রাজপথেও হয়নি, আলোচনার টেবিলেও না।


ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, মিরপুরের সরকারি বাঙলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজ– এ সাতটি কলেজ ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়। গত ৬ বছরে এসব কলেজের শিক্ষার্থীরা দফায় দফায় রাস্তায় আন্দোলনে নেমেছেন, সড়ক অবরোধ করেছেন। মাঝেমধ্যে পুলিশের ডান্ডার বাড়ি হজম করেছেন। সড়ক অবরোধ করে রাখলে যানবাহন চলাচল ব্যাহত হয়; যানজটে নাকাল হতে হয় নগরবাসীকে। তাই পুলিশ ‘হালকা’ লাঠিচার্জ করে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। জনস্বার্থে নাগরিক জীবন স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করে। তাদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। এ ছাড়া পুলিশের কাছে শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধানও নেই। সমাধান যাদের হাতে অর্থাৎ সাত কলেজের শিক্ষকদের প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষ শিক্ষা মন্ত্রণালয়, একাডেমিক কর্তৃপক্ষ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সাত কলেজ কর্তৃপক্ষ; তারা কেন সমাধান দিতে পারছে না?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us