প্রেগনেন্সির জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা খুব জরুরি। এক্ষেত্রে ফার্স্ট টাইমিস্টার হচ্ছে প্রেগনেন্সির প্রথম ১২ সপ্তাহ। এই প্রথম ১২ সপ্তাহে দুটি স্ক্যান খুবই গুরুত্বপূর্ণ আর তা হলোÑ ঠরধনরষরঃু ধহফ ফধঃরহম ংপধহ ও ঘঞ ংপধহ.
আমরা জানি, মাত্র দুটি কোষের সমন্বয়ে গঠিত হয় জাইগোট। ঋবৎঃরষরুধঃরড়হ-এর পর জাইগোট তৈরি হয়, যা কোষ বিভাজনের মাধ্যমে ব্লাস্টোসিস্টে পরিণত হয় এবং জরায়ুর ভেতরের ধিষষ এসে সংস্থাপিত হয়। এই ব্যাপারটাকে বলা হয় রসঢ়ষধহঃধঃরড়হ. ইমপ্ল্যান্টেশনের পর গর্ভথলি তৈরি হয়। এতে ভ্রƒণের আবির্ভাব ঘটে। ভ্রƒণটি ক্রমে বড় হতে থাকে। ৯-১০ সপ্তাহে মানবশিশুর আকৃতি ধারণ করতে শুরু করে। যখন বারো সপ্তাহ পূর্ণ হয়, তখন তা ছোট্ট মানবশিশুতে পরিণত হয়। এই ধারাবাহিক পরিবর্তনগুলো দেখার একমাত্র সহজ ও নির্ভরযোগ্য পরীক্ষার নাম আল্ট্রাসনোগ্রাম।