২২ থেকে ২৪ আগস্ট দক্ষিণ আফ্রিকার রাজধানী জোহানেসবার্গে ব্রিকসের ১৫তম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে, যাতে আমন্ত্রিত হয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও যোগ দেন। এবারের সম্মেলনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধ বাধানোর দায়ে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্ট কর্তৃক দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় গ্রেপ্তার হওয়ার ভয়ে যোগ দেননি। তাঁর জায়গায় রাশিয়ার প্রতিনিধিত্ব করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ।
এতে সম্মেলনের গুরুত্ব কিছুটা খর্ব হয়েছে। বাংলাদেশ ব্রিকস কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ‘নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের’ শেয়ারহোল্ডার সদস্য। খোদ ব্রিকসের সদস্য হওয়ার জন্য বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই আবেদন করেছে, কিন্তু এ ব্যাপারে ব্রিকসের পাঁচ সদস্যের মধ্যে বনিবনা না হওয়ায় বাংলাদেশকে আরও অপেক্ষা করতে হবে। সদস্য হওয়ার আবেদন করার জন্য আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। কারণ, ব্রিকস প্রতিষ্ঠার এই সিদ্ধান্ত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্র এবং তাদের তল্পিবাহী আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের দাদাগিরির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর সাহসী প্রয়াস হিসেবে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত হয়েছে।