স্মার্টফোনে আড়ি পাততে সক্ষম অ্যাপ বা স্পাইওয়্যারের সাহায্যে নির্দিষ্ট ব্যক্তির অনলাইন বা দৈনন্দিন কার্যক্রমে নজরদারি করে থাকে সাইবার অপরাধীসহ বিভিন্ন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান। এ জন্য বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে ফোনে গোপনে স্পাইওয়্যার প্রবেশ করায় তারা। চাইলে বেশ কিছু কৌশল অবলম্বন করে ফোনে নজরদারি ঠেকানো যায়।
সন্দেহ হলেই ফোন বন্ধ করা
ইন্টারনেট ব্যবহার না করলেও নজরদারি থেকে মুক্তি মেলে না। আমরা যেখানেই যাই না কেন, আমাদের অবস্থানের তথ্য সংগ্রহ করতে থাকে ফোন। ফোন হ্যাক হয়েছে, এমন সন্দেহ তৈরি হলে বা কোনো সন্দেহজনক গতিবিধি নজরে এলে প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে ফোন বন্ধ করে দিতে হবে। এতে ফোন সব ধরনের সংযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। এর ফলে সাময়িক অসুবিধা হলেও বড় ধরনের বিপদ এড়ানো সম্ভব।