বৈশ্বিক জলবায়ু সংকটের জরুরী সমাধান হিসাবে বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন অপসারণ শুরু হলেও এটি এখন প্রায় কয়েকশো কোটি ডলারের ব্যবসা হিসেবেও দাঁড়িয়ে গেছে। আর এই খাতে যারা কাজ করছেন, তারা এখন নজর ফেরাচ্ছেন সমূদ্রের দিকে।
প্রকৃতি থেকে সবচেয়ে বেশি কার্বন শোষণ করে সমূদ্র, যাকে তুলনা করা হয় পৃথিবীর ফুসফুস হিসাবে। আমাদের প্রয়োজনীয় মোট অক্সিজেনের অর্ধেক উৎপাদন করে সমূদ্র সেইসঙ্গে শোষণ করে নিঃসারিত মোট কার্বন ডাইঅক্সাইডের চারভাগের একভাগ। জলবায়ু সংকটে একধরনের ঢাল হিসাবে কাজ করে সমূদ্র।
সেই সমুদ্রকেও জলবায়ুর পরিবর্তনের শিকার হতে হচ্ছে। তাপ এবং কার্বন ডাইঅক্সাইড বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সমূদ্রের অম্লত্ব (অ্যাসিডিটি) বেড়ে যায়, ফলে হ্রাস পায় কার্যক্ষমতা।
অ্যাকুয়াটিক, ক্যাপচুরা, রানিং টাইডের মতো কোম্পানির সঙ্গে ‘এব কার্বনে’র মতো স্টার্টআপ সমূদ্রের রসায়নিক ভারসাম্য রক্ষা এবং প্রাকৃতিক সক্ষমতা বাড়াতে নতুন প্রযুক্তি নিয়ে হাজির হয়েছে।