কলোরাডো স্টেট ইউনিভার্সিটি’র এক গবেষণা পত্রে ‘ফাংশনাল ফুড’ সম্পর্কে বলা হয় এভাবে-
যেসব খাবার বা খাবারেরর উপাদান পুষ্টির চাহিদা মিটিয়েও স্বাস্থ্যোপকারিতা দেয়।
এই ধরনের খাবার যোগ করে দীর্ঘমেয়াদি রোগ প্রতিরোধ ও অবস্থা উন্নত করে।
ফাংশনাল ফুডের ইতিহাস
প্রথমেই জেনে রাখা ভালো, এটা ওষুধ নয়। খাবারের বায়োঅ্যাক্টিভ উপাদান বিভিন্ন স্বাস্থ্য সুবিধা দেয়।
কলোরাডো স্টেট ইউনিভার্সিটি’র ওই গবেষণা পত্রে উল্লেখ করা হয়, খাবারের মাধ্যমে সুস্থ থাকার এই পদ্ধতি হাজার বছরের পুরানো। বলতে গেলে প্রায় ২ হাজার ৫শ’ বছর আগে গ্রিক চিকিৎসক হিপোক্রেটিসের উক্তি ‘খাবার হোক ওষুধ আর ওষু্ধই খাদ্য’- থেকে এই ধারণা পাওয়া যায়।