ভিয়েতনাম পারল, বাংলাদেশ পারবে কবে

সমকাল ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক প্রকাশিত: ২৩ আগস্ট ২০২৩, ০০:৩০

ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মধ্যে অনেক ক্ষেত্রে যেমন মিল আছে, শিক্ষাক্ষেত্রেও তাই। তবে গত কয়েক বছরে শিক্ষায় ভিয়েতনাম যে আমাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে গেছে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। আমাদের মতো একটা অবস্থানে থেকে যাত্রা শুরু করে তারা কেন এবং কীভাবে এতটা এগিয়ে গেল, সেটাই এই লেখার উপজীব্য।


আমরা স্বাধীন হই ১৯৭১ সালে। সমাজতান্ত্রিক বিশ্ব সমর্থিত উত্তর ভিয়েতনাম তখন পুঁজিবাদী বিশ্ব সমর্থিত দক্ষিণ ভিয়েতনামকে পরাজিত করে দুই ভিয়েতনামকে এক করে নতুন ভিয়েতনামের যাত্রা শুরু করে ১৯৭৬ সালে। সেই হিসাবে বয়সের দিক থেকে বাংলাদেশ একটু এগিয়ে। আমাদের জাতির পিতার যেমন শিক্ষার প্রতি স্পষ্ট পক্ষপাতিত্ব ছিল; তাদের প্রধান নেতা হো চি মিনের ক্ষেত্রেও তাই। বঙ্গবন্ধু যেমন শিক্ষাকে নাগরিকদের সাংবিধানিক অধিকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন; রাষ্ট্র যেন শিক্ষার সব দায়িত্ব নেয়– সেই ব্যবস্থা করার চেষ্টা করেছেন; শিক্ষার পেছনে ব্যয়িত অর্থকে যেমন সর্বোত্তম বিনিয়োগ বলে আখ্যায়িত করেছেন; হো চি মিনও তাই। শিক্ষা সম্পর্কিত চায়নিজ প্রবাদবাক্য অনুকরণে তিনি বলতেন, ‘আমরা যদি ১০ বছরের লাভের কথা চিন্তা করি তাহলে গাছ লাগাতে হবে (অর্থাৎ ভূমি কর্ষণ করতে হবে); আর আমরা যদি একশ বছরের লাভের চিন্তা করি তাহলে মানব কর্ষণ করতে হবে।’ এ কারণেই তাদের মাথাপিছু আয় যদিও পাশের দেশ মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের চেয়ে কম (ভিয়েতনামের ৩৭৬০; বাংলাদেশের ২৪৬৯ ডলার) হলেও শিক্ষায় তারা এগিয়ে।


বলা হয়, ভিয়েতনামের স্কুলগুলো হচ্ছে পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্কুল। পঠন, গণিত ও বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে যে আন্তর্জাতিক মূল্যায়ন হয়, সেখানে তারা অনেক এগিয়ে। বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ রিপোর্ট অনুযায়ী ভিয়েতনাম এসব ক্ষেত্রে তো মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের চেয়ে ভালো বটেই, এমনকি তার চেয়ে ছয় গুণ ধনী ব্রিটেন ও কানাডার চেয়েও ভালো। এ ক্ষেত্রে ইংল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন পরিচালিত এডুকেশন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশ মাধ্যমিকে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশ কিংবা মালয়েশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা বা ব্রাজিলের চেয়ে ভালো করলেও ভিয়েতনামের চেয়ে অনেক পিছিয়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us