‘গদার–২’–এর সঙ্গে একই দিনে মুক্তি পেয়েছিল ‘ওএমজি–২’। অনেকেই ভেবেছিলেন ‘গদার–২’ ঝড়ে অক্ষয় কুমারের এই ছবি ছারখার হয়ে যাবে। কিন্তু তা হয়নি। গুটি গুটি পায়ে ১০০ কোটি রুপি আয়ের দিকে দিকে এগোচ্ছে ‘ওএমজি’র এই সিকুয়েলটি। অমিত রাই পরিচালিত ছবিটিতে দর্শকের জন্য ভরপুর মনোরঞ্জন রয়েছে। বিনোদনের পাশাপাশি পাঠ্যপুস্তকের যৌনশিক্ষার অধ্যায়কে ঘিরে নানা প্রশ্ন তুলেছে ছবিটি।
ভারতে এখনো যৌনতা ঘিরে নানা ট্যাবু আছে। স্কুলের পাঠ্যপুস্তকে যৌনশিক্ষা সম্পর্কে বিস্তারে আলোচনা করা হয় না। এখানেও এক অদৃশ্য আবরণে ঢেকে রাখা হয়েছে যৌনশিক্ষাকে। কীভাবে বংশবৃদ্ধি হয়, তার উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরা হয় ব্যাঙের চিত্র। যৌনতা ঘিরে পড়ুয়াদের মনে জন্ম নেয় নানা প্রশ্নের। কিন্তু তাদের প্রশ্নের সঠিক জবাব দেওয়ার মতো কেউ থাকে না। স্কুলশিক্ষক থেকে বাবা-মা—সবাই ছেলেমেয়েদের সঙ্গে যৌনতাকে ঘিরে খোলামেলা আলোচনা করতে অস্বস্তিতে ভোগেন।