যুক্তরাষ্ট্র নীতি বদলে ফেলছে, স্বীকৃতি পাবে তালেবান সরকার?

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৭ আগস্ট ২০২৩, ০৭:০১

২০২১ সালের বসন্তকালে তালেবানরা যে নাটকীয় ও তড়িত আক্রমণ শুরু করেছিল, তার চূড়ান্ত রূপ পেয়েছিল ১৫ আগস্ট কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার মধ্য দিয়ে। তালেবানের প্রত্যাবর্তন ও পশ্চিমাদের বিশৃঙ্খল পশ্চাৎপসারণের ঘটনাপ্রবাহ আফগানিস্তানের ওপর দুই দশক ধরে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা জোটের উদার গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা চাপিয়ে দেওয়ার ব্যর্থ প্রচেষ্টার দুঃখজনক শেষ পরিণতি।  আফগানিস্তান এমন একটি দেশ, যারা আল-কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেনকে আশ্রয় দিয়েছিল এবং সেখান থেকেই তিনি ৯/১১–এর সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনা এঁটেছিলেন।


আফগানিস্তানের জন্য তালেবানের ফিরে আসার মানে হচ্ছে, একটা চরম অনুদার শাসনব্যবস্থার শুরু, যারা নারী ও সংখ্যালঘুদের প্রতি ভীষণ রকম বৈরী।


তালেবান এত দ্রুত শাসনক্ষমতা গ্রহণ করেছিল যে তাতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছিল। আফগান সরকার খুব বেশি দিন টিকে থাকতে পারবে না। কিন্তু আর যেসব ঘটনা গত দুই বছরে ঘটেছে, তার বেশির ভাগই আগে থেকেই অনুমান করা গিয়েছিল। যেমন মানবাধিকার পরিস্থিতি খারাপ হওয়া থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক সংকট—এসব আগেই ধারণা করা গিয়েছিল।


জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থার এ বছরের জুলাই মাসের তথ্য অনুযায়ী, গত দুই বছরে ৫০ লাখ আফগান অন্যান্য দেশে পালিয়ে গেছেন, অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন আরও ৩০ লাখ। আফগানিস্তানের মানবিক পরিস্থিতি নজিরবিহীনভাবে খারাপ পর্যায়ে পৌঁছেছে। ১ কোটি ৮০ লাখ অর্থাৎ আফগানিস্তানের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকই তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় পড়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us