অবশেষে ফোনে পাওয়া গেল ফারিণকে। মঙ্গলবার বেলা তিনটায় হোয়াটসঅ্যাপে কথা হলো তাঁর সঙ্গে। কুশলাদি বিনিময় করে শুরুতেই তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, প্রায় সাড়ে আট বছরের প্রেমের পরিণতি বিয়ে। কেমন লাগছে? ফারিণ বলেন, ‘আমি এত দিন ধরে প্রেম করেছি। অনেক শান্তিতে ছিলাম। এখন বিয়ে হলো আমাদের। আমার চাওয়া, যত দিন বাঁচব, তত দিন যেন এমন শান্তিতেই জীবনটা পার করতে পারি। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
ফারিণকে সোমবার পাওয়া যায়নি, ফোনে সাড়া দেননি। মঙ্গলবার যখন কথা হয়, তখন তিনি দেশের বাইরে। জানালেন বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সেরে হানিমুনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছেন তিনি এবং তাঁর স্বামী। কোথায় গেলেন হানিমুনে? ফারিণের জবাব, মালদ্বীপে।
মালদ্বীপের রাজধানী মালে থেকে স্পিডবোটে সমুদ্রে প্রায় ৪০ মিনিটের পথ। চারদিকে সমুদ্রঘেরা একটি দ্বীপ। সেই দ্বীপে বসে সমুদ্রের নীল জলে পা ভিজিয়ে গল্প করে, কখনো আবার নীল জলে সাঁতার কেটে একান্ত সময় পার করছেন সদ্য বিবাহিত অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ ও শেখ রেজওয়ান রাফিদ আহমেদ।