পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ চাঁদে থাকা বিভিন্ন উপাদান সম্পর্কে আরও তথ্য অনুসন্ধানের জন্য আমেরিকা, চীন ও ভারতসহ বড় অর্থনীতির দেশগুলোর সাথে আবারও যোগ দিলো রাশিয়া। ৪৭ বছর পর প্রথমবার চাঁদে অবতরণযোগ্য যান মহাকাশে পাঠিয়েছে দেশটি। কিন্তু দেশগুলোর চাঁদে এ ধরনের অনুসন্ধান চালানোর পেছনে কি কোনো অর্থনৈতিক লাভ আছে?
রাশিয়া জানিয়েছে, সামনে তারা আরও চন্দ্র অভিযান চালাবে। এমনকি চীনের সাথে যৌথভাবে নভোচারীও পাঠাবে পৃথিবীর উপগ্রহে।
সম্প্রতি 'লুনার গোল্ড রাশ' বা 'চাঁদে সোনার খোঁজ' নিয়ে কথা বলেছে নাসা; একইসাথে চাঁদের খনির সম্ভাব্যতাও অন্বেষণ করেছে তারা।