কাব্যের ওএসডি নন্দলাল

দেশ রূপান্তর ড. এম এ মোমেন প্রকাশিত: ১৪ আগস্ট ২০২৩, ১৬:১০

‘ধন ধান্য পুষ্পে ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা’ উচ্চারণের কবি দ্বিজেন্দ্রলাল রায় যুক্তি তক্কো দিয়ে পোক্ত করে এক সময় বলেই দিলেন, ‘এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি’ একেবারে খাঁটি কথা। চাকরি-চাকরি না করেও বেতন-ভাতা ঈদ আর বৈশাখী বোনাস এবং আমৃত্য পেনশন এমন আহাম্মুকি প্রজাতন্ত্র ছাড়া কোনো দেশে মিলবে না।


আপনি কি বাংলাদেশের কথা বলছেন? এমন প্রশ্নের জবাবে ওএসডিদের বিরাগভাজন হতে পারি যে আশঙ্কা থেকেই আমার জবাব প্রশ্নই আসে না। দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের জন্ম ১৮৬৩ সালে আর মৃত্যু ১৯১৩ সালের মে মাসের ১৭ তারিখে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নোবেল প্রাইজ পাওয়ার প্রায় ছ’মাস আগে (কপাল ভালো তিনি ট্যাগোরকে কনগ্র্যাচুলেশন’ বলার হাত থেকে বেঁচে গেছেন; তাকে ঠিক এই কথাটি বলতে যারা রেলগাড়ি ভাড়া করে শান্তিনিকেতন গিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ যাদের শান্তিনিকেতনী গালমন্দ করে বিদেয় করেছেন।) তিনি যখন ওপার যাত্রার আয়োজন করছিলেন ভঙ্গবঙ্গ জোড়া লেগে গিয়েছিল। তিনিও ঢাকাভিত্তিক বাংলাদেশের কথা বলেননি, আমিই বা বলতে যাই কোন দুঃখে।


সেই দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (আমার বাবার প্রজন্মের কাছে তিনি ডিএল রায়) ‘নন্দলাল’ নামক একজন ওএসডি সৃষ্টি করে আমার দেশপ্রেম দর্শন এলোমেলো করে দিয়েছেন। নন্দলাল দেশপ্রেমিক, মানবপ্রেমিক। স্বদেশের চিন্তায় ডুবে থাকেন সারাক্ষণ। এর মধ্যে দেশে কলেরা এলো (আইসিডিডিআরবি তখন যে কোথায় ছিল!), নন্দলালের মায়ের পেটের ভাই যায় যায় অবস্থায়!

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us