সারা ক্ষণ মিষ্টি খেতে ইচ্ছা হচ্ছে?

সমকাল প্রকাশিত: ১৪ আগস্ট ২০২৩, ১৩:০১

পেট ভরে খাওয়াদাওয়ার পরও অনেকে অজান্তেই সারা ক্ষণ খাই খাই করেন। অনেকেই এ ধরনের অভ্যাসকে চোখের ক্ষুধা বলেন। আবার কখনও কখনও এমনটা হয় কোনও একটা বিশেষ খাবার খেতে খুব ইচ্ছা করছে। খাবারটা না খাওয়া পর্যন্ত ভালো লাগে না। কোন খাবার খেতে ইচ্ছে করছে তা আসলে নির্ভর করে শরীরের উপর। এটা মোটেও চোখের ক্ষুধা নয়। প্রতিটা বিশেষ স্বাদের সঙ্গেই শরীরের কোনও না কোনও অঙ্গের যোগ আছে। অনেক সময় খুব বেশি মানসিক চাপে থাকলে অনেকের মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। তবে সারা ক্ষণ যদি মিষ্টি খেতে ইচ্ছা করে তাহলে তা মোটেই স্বাভাবিক নয়। পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরে বিশেষ কিছু পরিবর্তন হলে অনেকের কার্বোহাইড্রেট খাওয়ার প্রবণতা বাড়ে। যেমন-


ঘুমের অভাব: দিনে সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমোলে শরীরে বিভিন্ন হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে। লেপটিন নামক হরমোন শরীরে ঠিক কোন খাদ্যটা কতটা প্রয়োজন, কোন খাদ্যটা আর খেতে ইচ্ছে করছে না— এই সবের মধ্যে একটা ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। কোনো কারণে ঘুম ব্যাহত হলে এই হরমোনের উৎপাদন মাত্রা কমে যায়। ফলে ভাজাভুজি, মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা বাড়ে।


প্রোটিনের ঘাটতি: শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি হলেও কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবারের প্রতি ঝোঁক বাড়ে। প্রোটিনের অভাব হলে শরীর শক্তি উৎপাদনের জন্য বিকল্পের খোঁজ করে। তখন মিষ্টি, ভাত, আলু খাওয়ার প্রতি ঝোঁক বেড়ে যায়।


মানসিক চাপ: মানসিক উদ্বেগ ও চাপের কারণে শরীরে কর্টিসল নামক হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। এই হরমোন ইনসুলিনের ভারসাম্যকে বিঘ্নিত করে। তখন মিষ্টিজাতীয় খাবার খেতে ইচ্ছে হয়। পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরে ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ক্রোমিয়াম ইত্যাদি খনিজের অভাব ঘটলেও মিষ্টি খাওয়ার প্রতি ঝোঁক বাড়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us