মুখে কালো দাগ বা ত্বক বিশেষজ্ঞের ভাষায় ‘হাইপারপিগমেন্টেইশন’ মুখের সৌন্দর্য নষ্ট করে।
এসব দাগ নানান কারণ যেমন- সূর্যালোক, হরমোনের ওঠানামা, ব্রণ ও ত্বকের প্রদাহের কারণে হয়ে থাকে।
ফেমিনা ডটইন’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে ভারতের ত্বক বিশেষজ্ঞ ও পরামর্শক ডা. মানসী শিরোলিকার এই বিষয়ে বলেন, “কালচে ছোপের নানান প্রকার রয়েছে যেমন- ছুলি, মেস্তা, প্রদাহের পরে দাগছোপ এবং কালচে রেখা।”
ত্বকের কালো দাগ দূর করতে প্রয়োজনীয় ও কার্যকর উপায় সম্পর্কে জানান তিনি।
ছুলি: ছোট, সমতল, তামাটে থেকে হালকা বাদামি রংয়ের দাগ যা সাধারণত বংশগত প্রবণতা ও রোদে যাওয়ার কারণে হয়ে থাকে। যদিও এটা ক্ষতিকর নয়। তবে রোদ থেকে সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ ও লেজার চিকিৎসার মাধ্যমে এর সমাধান করা যায়।
মেছতা: একে বলা যায় 'গর্ভাবস্থার মুখোশ', এটা দেখতে বড় ও গাঢ় রংয়ের হয়ে থাকে। মেস্তা সাধারণত, গাল, নাকের ওপরে, কলাপে এবং অনেকের ঠোঁটের চারপাশেও দেখা দেয়।
হরমোনের পরিবর্তন যেমন- গর্ভাবস্থা, জন্ম নিয়ন্ত্রণ ওষুধ খাওয়া মেনোপোজের কারণে মেস্তা দেখা দেয়। মেস্তার চিকিৎসায় যতটা সম্ভব রোদ থেকে দূরে থাকতে হবে। এছাড়াও লেজার ও পিলিংয়ের চিকিৎসা গ্রহণ করে মেস্তা দূর করা যায়।