শিশুদের গ্রন্থি কেন ফোলে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৩ আগস্ট ২০২৩, ১১:৩২

শিশুদের গলায় টনসিলের দুই পাশে লসিকা গ্ল্যান্ড বা গ্রন্থি ফুলে ঢোল হয়ে আছে—এমনটা প্রায়ই দেখা যায়। শরীরের অন্য জায়গায়ও ফুলতে পারে এসব গ্রন্থি। যেমন কানের নিচে, বগলে বা কুঁচকিতে। গলা ও বগলের গ্রন্থি ১ সেন্টিমিটার ও কুঁচকিতে ১ দশমিক ৫ সেন্টিমিটার আকারের বেশি না হলে ভয়ের কিছু নেই। কিন্তু এর চেয়ে বড় হলে বা শরীরে দুইয়ের বেশি এলাকায় যাদের একটির সঙ্গে অন্যটির সংযোগ নেই, এমন গ্রন্থিস্থান ফুলে গেলে দুশ্চিন্তার বিষয় বৈকি।


কেন ফোলে লসিকা গ্রন্থি


১. যক্ষ্মা ও অন্যান্য ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ফাঙ্গাস মানে যেকোনো জীবাণু সংক্রমণ হলে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে নিকটে থাকা লসিকা গ্রন্থি ফুলে যায়। এ ছাড়া লিউকোমিয়া, লিম্ফোমা, বাতব্যাধি কিংবা ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় এমন হতে পারে।


এসব ক্ষেত্রে যে নির্দিষ্ট রোগের কারণে গ্রন্থি ফুলে গেছে, তার বিভিন্ন উপসর্গ ও লক্ষণ দেখা দিতে পারে। যেমন ওজন কমে যাওয়া বা ঠিকমতো বৃদ্ধি না হওয়া, ক্ষুধা না থাকা, কখনোবা দীর্ঘদিন কাশি থাকা।


২. শরীরে একটি বা দুটি স্থানের গ্রন্থি ফুলে গেলে সাধারণত ওই গ্রন্থির সঙ্গে শরীরের যে অংশের সংযোগ আছে, সে অংশে সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে। মাথার পেছনের দিকে কোনো খোসপাঁচড়া হলে ঘাড়ের দিকে গ্রন্থি ফুলে যেতে পারে। দাঁত, মাড়ি, জিবের সংক্রমণের পর চোয়ালের নিচের কিছু গ্রন্থি বড় হয়ে যায়।


৩. শিশুর শরীরে ফুলে যাওয়া অন্যান্য কারণেও হতে পারে। তীব্র সংক্রমণের কারণে গ্রন্থি ফুলে গেলে সে জায়গার চামড়া লালচে হয়ে যেতে পারে। সেখানে হাত দিয়ে তাপ অনুভব করা যায় এবং কখনো গ্রন্থি পেকে পুঁজের আধার বা ফোঁড়ায় পরিণত হতে পারে।


৪. শিশুদের গ্রন্থি ফুলে যাওয়ার আরেকটি প্রধান কারণ ভাইরাস সংক্রমণ। এ জন্য কোনো কিছু করার দরকার নেই। এ থেকে কোনো ক্ষতির আশঙ্কা নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us