আগে শুধু দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় রান্নায় মশলা হিসেবে হলুদের ব্যবহার করা হতো। তবে এখন এশিয়া ছাড়িয়ে সারাবিশ্বেই মশলাটি জনপ্রিয় হয়েছে। এক্ষেত্রে বহু বাণিজ্যিক কোম্পানি কর্তৃক হলুদের স্বাস্থ্যগত উপকারিতা প্রচার অন্যতম কারণ। তবে এসব কোম্পানির প্রচার করা উপকারিতার কিছু বিজ্ঞানসম্মত; আবার কিছু অনেকটাই অতিরঞ্জন।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের মায়ো ক্লিনিকের মেডিসিন স্পেশালিষ্ট ডেনিস মিলস্টাইন বলেন, "হলুদের প্রধান সক্রিয় উপাদান কারকিউমিন স্বাস্থ্যগত বিবেচনায় এবং চিকিৎসার ক্ষেত্রে বেশ কার্যকরী।"
তবে ডেনিস ও অন্যান্য বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, হলুদ নিয়ে আরও গবেষণার জরুরী। কেননা এ মসলাটি অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণের ফলে দেহে নেতিবাচক প্রভাব তৈরি হতে পারে।