শুরু থেকেই বিসিএসের প্রতি প্রবল আগ্রহী ছিলেন রাশেদুল হাসান। অন্য কোনো চাকরি করবেন না, একরকম সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেলেছিলেন। তাই স্নাতকোত্তর যখন শেষ হলো, টিউশনি, চাকরির প্রস্তুতি—সবকিছু মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলেন। লক্ষ্য তখন শুধুই বিসিএস। কিন্তু কে জানত, সামনে তাকে দীর্ঘ এক পথ পাড়ি দিতে হবে। ৩৫তম থেকে বিসিএস যাত্রা শুরু করেছিলেন রাশেদুল। এরপর ৪১তম পর্যন্ত তাঁকে লড়তে হয়েছে। মাঝের সময়টুকুতে যে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন, তা কিন্তু বলা যাবে না। এক্সিম ব্যাংকে কয়েক বছর চাকরি করেছেন। ৩৫, ৩৬, ৩৮ ও ৪০তম বিসিএসে হয়েছিলেন নন-ক্যাডার। তবে চূড়ান্ত সফলতার দেখা পান ৪১তম বিসিএসে। এটি ছিল তাঁর জীবনের শেষ বিসিএস। এই শেষ বিসিএসে অংশ নিয়েই শিক্ষা ক্যাডারে (ইংরেজি) প্রথম হয়েছেন রাশেদুল।
শুরু থেকেই বিসিএসের প্রতি প্রবল আগ্রহী ছিলেন রাশেদুল হাসান। অন্য কোনো চাকরি করবেন না, একরকম সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেলেছিলেন। তাই স্নাতকোত্তর যখন শেষ হলো, টিউশনি, চাকরির প্রস্তুতি—সবকিছু মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলেন। লক্ষ্য তখন শুধুই বিসিএস। কিন্তু কে জানত, সামনে তাকে দীর্ঘ এক পথ পাড়ি দিতে হবে। ৩৫তম থেকে বিসিএস যাত্রা শুরু করেছিলেন রাশেদুল। এরপর ৪১তম পর্যন্ত তাঁকে লড়তে হয়েছে। মাঝের সময়টুকুতে যে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন, তা কিন্তু বলা যাবে না। এক্সিম ব্যাংকে কয়েক বছর চাকরি করেছেন। ৩৫, ৩৬, ৩৮ ও ৪০তম বিসিএসে হয়েছিলেন নন-ক্যাডার। তবে চূড়ান্ত সফলতার দেখা পান ৪১তম বিসিএসে। এটি ছিল তাঁর জীবনের শেষ বিসিএস। এই শেষ বিসিএসে অংশ নিয়েই শিক্ষা ক্যাডারে (ইংরেজি) প্রথম হয়েছেন রাশেদুল।