৫ ঘরোয়া টোটকা: ঘুমের রেশ ছাড়াই শুকনো কাশি থেকে আরাম মিলবে

আনন্দবাজার (ভারত) প্রকাশিত: ৩০ জুলাই ২০২৩, ১৯:৫৯

হঠাৎ ঝাঁকে ঝাঁকে বৃষ্টি। ছাতা খোলা বা মাথা ঢাকা দেওয়ার মতো কোনও আশ্রয় খোঁজার আগেই ভিজে একশা। ঘামে আর বৃষ্টিতে ভেজা জামা গায়ে শুকিয়ে ঠান্ডা-গরমে জ্বর প্রকোপ সর্দি যেমন বাড়ছে, তেমন পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলেছে শুকনো কাশিও। কথা বলতে গেলেই গলা সুড়সুড় করছে। রাতে শোয়ার সময়ে কাশির আরও দাপট বাড়ছে। চিকিৎসকেরা বলছেন, আবহাওয়া পরিবর্তনের সময়ে, বৃষ্টিতে ভিজে ঘরে প্রায় সব বাড়িতেই কাশির প্রকোপ বাড়ছে। কাশির দাপট কমাতে কেউ গরম জলে গার্গল করেন, কেউ আবার সিরাপ খান। তাতে কাশি সাময়িক নিয়ন্ত্রণে থাকলেও সারা দিন ঘুমের রেশ থেকে যেতে পারে। যার প্রভাব পড়ে কাজের উপর। তাই ওষুধের পাশাপাশি ভরসা করা যেতে পারে ঘরোয়া কিছু টোটকার উপরে।


১) মধু


শুকনো কাশিতে মধু উপকারী‌। ছোট থেকে বড় সকলের জন্যই কার্যকর এটি। এক টেবিল চামচ মধু সারা দিনে তিন থেকে চার বার খেতে পারেন। মধু শুধুও খেতে পারেন, আবার কখনও উষ্ণ গরম জল কিংবা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে ও মধু খাওয়া যেতে পারে।


২) রসুন


রসুনে অ্যালিসিন নামে একটি যৌগ থাকে, যা অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল যৌগ হিসাবে পরিচিত। রসুন চিবিয়ে খেলে অ্যালিসিন সক্রিয় হয়। এগুলি শ্বেত রক্তকণিকার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়, ফলে সাধারণ সর্দি-কাশি যে ভাইরাসের জন্য হয়, সেগুলির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে ওঠে। তাই প্রতি দিন একটি করে রসুনের কোয়া খেতে পারলে সর্দি-কাশি থেকে রক্ষা পেতে পারেন।


৩) তুলসী পাতা


তুলসী পাতার রস শ্বাসযন্ত্রের যে কোনও সমস্যা মেটাতে ম্যাজিকে মতো কাজ করে। এই পাতার অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল যৌগ শুকনো কাশি কমাতে সাহায্য করে। মধুর সঙ্গে কয়েকটি তুলসী পাতা এমনি চিবিয়ে খেতে পারেন। না হলে তুলসী পাতার রস বার করে, তার মধ্যে মধু মিশিয়েও খাওয়া যেতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us