ওজন কমানো ও সুস্বাস্থ্য রক্ষায় ক্রাশ ডায়েট কোনো সমাধান নয়।
বরং পুষ্টিকর ও ‘তাপ উৎপাদক’ খাবার খাওয়া এবং সঠিক জীবনযাত্রা চর্বি কাটাতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।
হেল্থশটস ডটকমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে মুম্বাইয়ের মুলুন্দে অবস্থিত ফোর্টিস হসপিটালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টি প্রশিক্ষক মৈত্রি গালা এই বিষয়ে বলেনম, “টিইএফ’ বা শরীরে খাবারের তাপীয় প্রভাব বলতে বোঝায়। আমরা যে খাবার খাই তা বিপাকের জন্য যে শক্তি ব্যয় করে এবং সঠিক খাদ্য সংমিশ্রণে চর্বি কাটাতে সহায়তা করে।”
ওটমিল ও বাদাম
দিনের শুরুতে এক বাটি ওটমিল ও এক মুঠ বাদাম যেমন- কাঠবাদাম বা আখরোট যোগ করে খাওয়া যায়। বাড়তি ওজন কমাতে এগুলো চমৎকার কাজ করে।
ব্যাখ্যা করে গালা বলেন, “ওটস আঁশ সমৃদ্ধ যা ‘ঘ্রেলিন’ নামক ক্ষুধা নিয়ন্ত্রক হরমোন নিঃসরণ বাড়ায় ফলে পেট ভরা অনুভূত হয়।”
তাছাড়া, বাদামে আছে মনোআনস্যাচুরেইটেড ও পলিআনস্যাচুরেটেড চর্বি যা দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখার পাশপাশি প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায় ও খাবারের স্বাদ বাড়াতে সহায়তা করে।