৫ উপায়: বর্ষায় মেঘ কাটিয়ে ঘরের কোণ ঝলমল করে উঠবে

আনন্দবাজার (ভারত) প্রকাশিত: ২৮ জুলাই ২০২৩, ১৭:৩৩

ছবির মতো সাজানো, সুন্দর ঘরে বসে পাহাড়ের ঢালে বৃষ্টি দেখতে কী ভালই না লাগে। কিন্তু এই বৃষ্টিতে যদি ভেজা জামাকাপড় শুকোনোর এক রাশ চিন্তা মাথায় ঘিরে ধরে কিংবা ঘরের কোণে সেঁধিয়ে থাকা আরশোলার ভয় তা়ড়া করে বেড়ায়, তখন বৃষ্টির কোনও সৌন্দর্যই আর খোলা চোখে ধরা পড়ে না। পাহাড়ের ঢালে বসে বৃষ্টির অপরূপ সৌন্দর্য দেখার সুযোগ না হোক। সামান্য কয়েকটি জিনিস দিয়ে বর্ষাকালে ঘরের অন্ধকার কোণ কিন্তু সুন্দর করে সাজিয়ে তোলাই যায়।


১) পাপস


বৃষ্টির কাদা মাখা পা নিয়ে ঘরে ঢোকার আগেই তা পাপসে মুছে নিলে রোগ জীবাণুর প্রকোপ অনেকটা ঠোকানো যায়। সঙ্গে ঘরে ঢোকার আগেই সুন্দর একটি পাপস দেখলে মনটাও ভাল হয়ে যায়। তবে সহজে পরিষ্কার করা যায় বা শুকিয়ে যায়, এমন জিনিসের তৈরি পাপস ব্যবহার করাই ভাল।


২) ঘরে রাখার গাছ


পিস লিলি, স্পাইডার প্লান্ট, স্নেক প্লান্টের মতো গাছ ঘরে রাখে পারেন। ঘরে বর্ষার গুমোট গন্ধ এবং একঘেঁয়েমি— দুই-ই কাটিয়ে দেবে সবুজের সমাহার।


৩) পোকামাকড়


বর্ষাকালে মশা-মাছির মতো নানা রকম পোকামাকড়ের উপদ্রব বেড়ে যায়। তাই নিয়মিত ঘর পরিষ্কার করতে হবে। পাশাপাশি, ঘরের দেওয়ালে যদি কোনও ফাটল থাকে, সেগুলি বর্ষার আগে ভরাট করে নিতে পারলে ভাল। পোকামাকড়দের নিশ্চিন্তে লুকিয়ে থাকার জায়গা এই দেওয়ালের ফাটলগুলিই।


৪) হাওয়া চলাচল


বৃষ্টির জল রুখতে সারা ক্ষণ জানলা-দরজা বন্ধ করে রাখছেন বলে ঘরের মধ্যে স্যাঁতসেঁতে ভাব বাড়ছে। ঘরের মধ্যে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচল না করলে গুমোট ভাব বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।


৫) বৈদ্যুতিন যন্ত্র


বর্ষাকালে বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকে। তাই বৈদ্যুতিন যন্ত্র খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এ ছাড়াও এই সময়ে বিদ্যুৎ সরবরাহেরও সমস্যা দেখা যায়। তার চাপ যন্ত্রের উপর এসে পড়লে, তা বিকল হতে বাধ্য। তাই ‘ভোল্টেজ’ ওঠানামা করলে যন্ত্রগুলি না চালানোই ভাল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us