সিমেন্ট খাতের উদ্যোক্তারা দুই সমস্যার সমাধান চান

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৪ জুলাই ২০২৩, ০৯:০২

সিমেন্ট উৎপাদনের মূল কাঁচামাল ক্লিংকার প্রতি টন ৪৬ থেকে ৫০ মার্কিন ডলারে আমদানি করছেন ব্যবসায়ীরা। যদিও এ ক্লিংকারের আমদানি মূল্য ৬০ ডলার ধরে শুল্কায়ন করছেন কাস্টম হাউসের কর্মকর্তারা। এতে কাঁচামাল আমদানিকারক ব্যবসায়ীদের বেশি শুল্ক দিতে হচ্ছে। অন্যদিকে নমুনা পরীক্ষার নামে সিমেন্ট তৈরির আরেক কাঁচামাল লাইমস্টোন আমদানির শুল্কায়নে সাত-আট দিন সময় নেওয়া হচ্ছে। এতে বন্দরে জাহাজ অলস পড়ে থাকছে। অতিরিক্ত খরচ গুনছেন ব্যবসায়ীরা।


শুল্কায়নে এ দুই সমস্যার সমাধান চেয়ে গত সপ্তাহে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার বরাবর চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমএ) সভাপতি মো. আলমগীর কবির। চিঠিতে বলা হয়েছে, সিমেন্টশিল্পে বর্তমানে চরম সংকট চলছে। বৈদেশিক মুদ্রার সংকট; আমদানির জন্য ঋণপত্র খুলতে জটিলতা; জ্বালানি তেল, গ্যাস ও বিদ্যুতের ব্যয় বৃদ্ধি এবং চাহিদার ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি এ সংকটের উল্লেখযোগ্য কারণ। এমন পরিস্থিতিতে কাঁচামালের আমদানির মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে শুল্কায়ন মূল্য নির্ধারণের পাশাপাশি লাইমস্টোনের শুল্কায়ন সহজীকরণ করার অনুরোধ জানান বিসিএমএ সভাপতি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us