৮ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলো বান্দরবান। ১৪ জুলাই বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের তথ্য জানানো হয়। এখন থেকে পর্যটকেরা বান্দরবান ভ্রমণ করতে পারবেন।
নীলাচল পাহাড়ের চূড়া থেকে সূর্যাস্ত দেখা, নীলগিরি থেকে পাহাড়-সমুদ্র দেখা, পাহাড়ের চূড়ায় প্রাকৃতিক বগা লেক ও চূড়া থেকে ঝরে পড়া রিজুক ঝরনা, জাদিপাই ঝরনা, চিংড়ি ঝরনা, শৈলপ্রপাত, বাদুড়গুহা, আলীর সুড়ঙ্গপথ, মেঘালয় লেকের ওপরে আকর্ষণীয় দুটি ঝুলন্ত সেতু, বৌদ্ধধর্মাবলম্বীদের তীর্থস্থান নামে পরিচিত স্বর্ণমন্দির, রামজাদি মন্দির, প্রকৃতির সুষমায় সাজানো মেঘলা পর্যটন স্পট, রেমাক্রি বড় পাথর, দেবতা পাহাড়, নাফাকুম জলপ্রপাত, ছোট্ট পরিসরে গড়ে তোলা চা-বাগান, দেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ সাকাহাফং, তাজিংডং বিজয়, কেওক্রাডং চূড়া—সবই পড়েছে বান্দরবানে। বিভিন্ন ভাষার ১১টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতিও সেখানকার সৌন্দর্য বাড়িয়েছে বহুগুণে। এই সবকিছু এখন থেকে উপভোগ করতে পারবেন ভ্রমণপ্রেমীরা।