রুপিতে লেনদেনে গ্রাহক খুঁজছে ব্যাংক

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৯ জুলাই ২০২৩, ০৯:০২

ভারতের সঙ্গে রুপিতে বাণিজ্য করার উদ্যোগ জোরদার করতে পৃথক ডেস্ক খুলেছে রাষ্ট্রমালিকানাধীন সোনালী ব্যাংক ও বেসরকারি খাতের ইস্টার্ণ ব্যাংক লিমিটেড (ইবিএল)। ব্যাংক দুটি ভারত থেকে রুপিতে রপ্তানি আয় গ্রহণ ও সেই দেশ থেকে পণ্য আমদানিতে রুপি ব্যবহারের জন্য ব্যবসায়ীদের আগ্রহী করে তোলার চেষ্টা করছে। তবে এখনো তেমন সাড়া পাচ্ছে না।


পাশাপাশি ভারতীয় স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার (এসবিআই) বাংলাদেশ শাখাও একই চেষ্টা করে যাচ্ছে। দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য কাজ করতে বাংলাদেশের দিক থেকে কাজ করছে এই তিন ব্যাংক। আর ভারতের দিক থেকে আছে এসবিআই ও আইসিআইসিআই ব্যাংক।


বাংলাদেশ ও ভারত ১১ জুলাই দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যিক লেনদেনের ক্ষেত্রে এক নতুন যুগে প্রবেশ করে। বাংলাদেশ থেকে ভারতে পণ্য রপ্তানি এবং ভারত থেকে বাংলাদেশে পণ্য আমদানিতে মার্কিন ডলারের পাশাপাশি ভারতীয় মুদ্রা রুপির ব্যবহার শুরু হয়। সেদিন বাংলাদেশ ব্যাংক ও ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশনের যৌথ আয়োজনে রুপিতে দুই দেশের মধ্যে আমদানি ও রপ্তানি কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। ওই অনুষ্ঠানে দুটি প্রতিষ্ঠানকে ভারত থেকে রপ্তানি ও আমদানির ক্ষেত্রে রুপিতে লেনদেনের সনদ তুলে দেওয়া হয়। এরপর আর নতুন করে কোনো অগ্রগতি হয়নি।


আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে মার্কিন ডলার, ইউরো, পাউন্ড, চীনের ইউয়ান ও জাপানের ইয়েন হলো স্বীকৃত মুদ্রা। এ পাঁচটি ছাড়া অন্য কোনো মুদ্রায় এক দেশ আরেক দেশের সঙ্গে বাণিজ্য করতে গেলে দ্বিপক্ষীয় ব্যবস্থা থাকতে হয়। ভারতের আগ্রহে বাংলাদেশ এ রকম উদ্যোগে অংশ নেয়।


এ ব্যাপারে সোনালী ব্যাংক ও ইবিএল পৃথক ডেস্ক চালু করেছে। উভয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, তাঁরা এখন যেসব ব্যবসায়ী ভারতে পণ্য রপ্তানি করেন, তাঁদের খুঁজছেন। কাউকে পেলে বোঝানো হচ্ছে কেন রুপিতে লেনদেন করতে হবে। ব্যবসায়ীরাও রুপিতে বাণিজ্য করার সুবিধা-অসুবিধা কী, তা বুঝতে চাইছেন, আর লাভ-ক্ষতির হিসাব করে দেখছেন। তবে এই ব্যবস্থায় মুনাফা কম হবে এমন আশঙ্কায় তাঁরা তেমন আগ্রহী হচ্ছেন না। আবার ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য করে ব্যবসায়ীদের মধ্যে যাঁরা অন্যান্য ব্যাংকের গ্রাহক, তাঁরা আবার খুব সহজেই সোনালী ও ইবিএলে যুক্ত হতে চাইছেন না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us