You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তথ্য সুরক্ষায় চরম ব্যর্থতা

প্রযুক্তির উৎকর্ষের সঙ্গে বাড়ছে ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা। সরকারি বা বেসরকারি যে প্রতিষ্ঠানই নাগরিকের তথ্য নেবে তাদেরই দায়িত্ব এগুলো সুরক্ষিত রাখা। কিন্তু অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই তথ্য সুরক্ষিত রাখতে চরমভাবে ব্যর্থ। অনেকেই আবার সুরক্ষা নিশ্চিতে উদাসীন, কেউ কেউ এ বিষয়ে অনীহাও প্রকাশ করেছে। ফলে মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, আর্থিক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরের ওয়েবসাইট। এই ঝুঁকি কাজে লাগিয়ে হ্যাকাররা নাগরিকদের স্পর্শকাতর তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে। ডলারের (ক্রিপ্টোকারেন্সি) বিনিময়ে যা পাওয়া যাচ্ছে ডার্ক ওয়েবে। সাইবার নিরাপত্তা মনিটরিংয়ের দায়িত্বে থাকা সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় শুক্রবার বাংলাদেশি নাগরিকদের তথ্য ফাঁসের চাঞ্চল্যকর খবর প্রকাশ করে মার্কিন অনলাইন পোর্টাল টেকক্রাঞ্চ। এ ঘটনার পর তথ্য সুরক্ষায় চরম ব্যর্থতার বিষয়টি ফের আলোচনায় এসেছে। এ প্রসঙ্গে রোববার তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী (আইসিটি) জুনাইদ আহমেদ পলক জানিয়েছেন, ‘হ্যাক করে কেউ এই তথ্যগুলো নেয়নি, বরং ওয়েবসাইটের কারিগরি দুর্বলতা থেকে তথ্যগুলো ফাঁস হয়েছে। এই দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। ২৯টি ওয়েবসাইট ঝুঁকিপূর্ণ, এটা আগেই বলা হয়েছে। সেই তালিকায় থাকা ২৭ নম্বর প্রতিষ্ঠানটিই এই ধরনের অবস্থায় পড়ল।’ পরে ওই তালিকা খুঁজে দেখা যায়, সেখানে ২৭ নম্বর হচ্ছে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের ওয়েবসাইট। অর্থাৎ আগে সতর্ক করার পরেও সংশ্লিষ্টরা কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেননি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন