You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যে ৬ নেতিবাচক অভ্যাস আপনার ক্লান্তির কারণ

যখন আপনি খুব বেশি ক্লান্তি বা অনুপ্রেরণার অভাব অনুভব করেন, তখন এর পেছনে কারণ হিসেবে থাকতে পারে আপনার কিছু নেতিবাচক অভ্যাস। এ ধরনের অভ্যাস আমাদের শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতার ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। আমাদের প্রতিদিনের করা কিছু কাজ অজান্তেই এই পরিস্থিতিতে এনে দাঁড় করায়। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক এমন ৬টি নেতিবাচক অভ্যাস সম্পর্কে, যেগুলো ক্লান্তির কারণ হিসেবে কাজ করে-

অলস জীবনযাপন

শারীরিক কার্যকলাপের অভাব ক্লান্তির কারণ হতে পারে এবং আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। সব সময় বসে থাকা কিংবা নিষ্ক্রিয় থাকার অভ্যাস আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। নিয়মিত ব্যায়াম শক্তির মাত্রা বাড়ায়, মেজাজ উন্নত করে এবং সামগ্রিক জীবনীশক্তি বাড়াতে পারে।

অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম

স্ক্রিনে অত্যধিক সময় ব্যয় করার অভ্যাস ক্লান্তির অনুভূতি এবং উৎপাদনশীলতা হ্রাসে ভূমিকা রাখতে পারে। স্ক্রিন থেকে নির্গত নীল আলোর ধ্রুবক এক্সপোজার ঘুমের ধরনকে ব্যাহত করে এবং আপনার সামগ্রিক সুস্থতা নষ্ট করতে পারে। স্ক্রিনের সামনে সারাদিন বসে থাকবেন না। মাঝেমাঝেই বিরতি নিন। স্ক্রিনের সময় নির্ধারণ করে নিন।

অনিয়মিত ঘুম

অপর্যাপ্ত ঘুম মেজাজ এবং শক্তির মাত্রাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। রাত জেগে থাকা, অনিয়মিত ঘুম বা ঘুমানোর আগে ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করার মতো অভ্যাস আপনার ঘুমের চক্রকে ব্যাহত করতে পারে। ঘুমের অভ্যাস উন্নত করতে একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ রুটিন তৈরি করুন, আরামদায়ক ঘুমের পরিবেশ তৈরি করুন এবং রাতের বেলা ক্যাফেইনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।

অস্বাস্থ্যকর খাদ্য

প্রক্রিয়াজাত খাবার, অতিরিক্ত মিষ্টিযুক্ত খাবার এবং অস্বাস্থ্যকর চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে আপনি অলস এবং ক্লান্ত বোধ করতে পারেন। এই খাবারগুলোতে প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাব রয়েছে যা সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এ ধরনের খাবার আপনার মেজাজ এবং শক্তিকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। ফল, সবজি, আস্ত শস্য এবং চর্বিহীন প্রোটিন সমৃদ্ধ সুষম খাদ্য খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেইসঙ্গে হাইড্রেটেড থাকতে হবে এবং চিনিযুক্ত পানীয় ও অ্যালকোহল গ্রহণ সীমিত করতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন