আগের দিন ব্যাটসম্যানরা শুরুতে ব্যর্থ, কাল বোলাররা একইভাবে ব্যর্থ। টসে জিতে এমন উইকেটে ব্যাটিং নিলেই হয়তো বেশি কাজে আসত।
মোহাম্মদ নাঈম: ২/১০
যে রান তাড়া করছিল দল, তার ইন্টেন্টটা দেখা যায়নি শরীরী ভাষা বা ফুটওয়ার্কে। বেশ কিছুদিন পর দলে ফিরেছে বলে হয়তো একটু ছাড় পেতেই পারে। তবে পারফরম্যান্স অনুযায়ী ২-এর বেশি দেওয়ার সুযোগ নেই।
লিটন দাস: ৩/১০
আরেকটু সময় ক্রিজে থাকার ভাবনা থাকা উচিত ছিল। ওদের বোলিং আক্রমণ মাথায় রেখে অতি-আক্রমণাত্মক হওয়াটা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যায়। প্রথম ১০ ওভারে বিনা উইকেটে ৬০-৬৫ রান করলে সুযোগ থাকত। আর অধিনায়কত্বেও উদ্ভাবনী কিছু আলাদা করে চোখে পড়েনি। তবে ব্যাটিংয়ের ইন্টেন্টের জন্য নাঈমের চেয়ে ১ বেশি পাবে।
নাজমুল হোসেন: ১/১০
ভালো বলে আউট হয়েছে, তবে মুজিবকে নিয়ে হোমওয়ার্কটা বোধ হয় করেনি। নাহলে বেরিয়ে যাওয়া একটা বলে ওভাবে আড়াআড়ি খেলত না। সোজা খেলত।
তাওহিদ হৃদয়: ৪/১০
চেষ্টা করেছে প্রথম ম্যাচের মতো পুনর্গঠনের। আত্মবিশ্বাসী মনে হয়েছে। রশিদের অমন গুগলি ধরতে পারেনি একেবারেই। তবে ইনিংসে অ্যাপ্লিকেশনটা ভালো ছিল। এ কারণে তাকে ৪ দেব।
সাকিব আল হাসান: ৫/১০
তার সামর্থ্য ও অভিজ্ঞতা অনুযায়ী আরেকটু বড় ইনিংস আশা করি অমন পরিস্থিতি থেকে। বোলিংয়ে অন্যদের চেয়ে তুলনামূলক ভালো করেছে, গুরুত্বপূর্ণ ব্রেকথ্রু দিয়েছিল। এর আগেও দু-একটি সুযোগ তৈরি করেছিল।
মুশফিকুর রহিম: ৬/১০
অন্য কোনো ম্যাচে তার ইনিংসের কারণে আরেকটু বেশি পেত। তবে এমন পরিস্থিতিতে পড়ে গেছে, ওর ইনিংস শুধু পরাজয়ের ব্যবধানটাই কমিয়েছে। ওর নজরও সেদিকেই ছিল। এটা ওর কম্প্রোমাইজড একটা ইনিংস।