মিয়ানমার নিয়ে আমেরিকার নীতি পুরোটাই ভুল

প্রথম আলো ব্রহ্ম চেলানি প্রকাশিত: ০৮ জুলাই ২০২৩, ১৪:৩২

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁদের সর্বসাম্প্রতিক যৌথ বিবৃতিতে মিয়ানমারের ক্রমেই অবনতিশীল পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা দেশটিতে একটি প্রতিনিধিত্বশীল গণতন্ত্র চেয়েছেন।


দুঃখজনক হলেও সত্য, মার্কিন নেতৃত্বাধীন নিষেধাজ্ঞার নীতি এই উদ্দেশ্যকে ব্যাহত করছে এবং পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। মার্কিন নিষেধাজ্ঞা মিয়ানমারের সাধারণ নাগরিকদের দুর্দশাগ্রস্ত করেছে। অন্যদিকে সামরিক জান্তাদের এই নিষেধাজ্ঞা স্পর্শও করতে পারেনি। ফলে রাজনৈতিক ক্ষমতা জান্তাদের কুক্ষিগত হয়ে আছে। এই পরিস্থিতির ফায়দা ওঠাচ্ছে চীন। তারা দেশটিতে শক্ত অবস্থান তৈরি করছে। চীনের জন্য মিয়ানমার হলো ভারত মহাসাগর এবং এ অঞ্চলের প্রাকৃতিক সম্পদের উৎসের প্রবেশদ্বার।


এই অগ্রগতি আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকি বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, চীনা সেনাবাহিনী এখন মিয়ানমারের গ্রেট কোকো আইল্যান্ডে আড়ি পাতার অবকাঠামো স্থাপনে সহযোগিতা করছে। এর অবস্থান ভারতের আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপের ঠিক উত্তরে। এই দ্বীপে ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর একমাত্র ঘাঁটিটি অবস্থিত।


আশির দশকের শেষে, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে মিয়ানমারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর চীন তাদের প্রধান বাণিজ্য সহযোগী এবং অংশীদার হিসেবে আবির্ভূত হয়। এই নিষেধাজ্ঞা ২০১২ সাল পর্যন্ত জারি ছিল। বারাক ওবামার নতুন মার্কিন নীতি ঘোষণা এবং মিয়ানমার সফরের পর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহৃত হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us