অস্ত্র ও মাদকসহ বিভিন্ন ধরনের বিপজ্জনক বস্তু বহন করা নিষেধ, পোষা প্রাণী বহন নিষেধ, পানের পিক- থুতু ফেলা নিষেধ, ময়লা ফেলা নিষেধ, প্ল্যাটফর্মে বা মেট্রো স্টেশনে খাবার গ্রহণ নিষেধ- এসব তথ্য সাঁটানো রয়েছে প্রতিটি মেট্রো স্টেশনে। কিন্তু এসব দেখভাল কিংবা নিরাপত্তা তল্লাশির জন্য নেই কোনও ধরনের যন্ত্রপাতি। নেই কোনও আর্চওয়ে কিংবা কোনও স্ক্যানার মেশিন। এছাড়া সিসিটিভি মনিটরিংয়েও নেই কার্যকর কোনও উদ্যোগ। এসব সংকট যখন দৃশ্যমান, তার মধ্যেই মেট্রোরেল, মেট্রো স্টেশনে ও লাইনের নিরাপত্তায় কাজ শুরু করতে যাচ্ছে এমআরটি পুলিশ। দুই মাসের মধ্যে কাজ শুরু হবে তাদের।
কর্তৃপক্ষ বলছে, মেট্রোরেলের সব ধরনের নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে এমআরটি পুলিশ। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মেট্রোরেলের নিরাপত্তার বিষয় সামনে রেখে এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা সাজানো হচ্ছে। নিরাপত্তা তল্লাশির যেসব ব্যবস্থাপনা থাকা প্রয়োজন তা এমআরটি প্রকল্পে ধরা হয়নি। যদি প্রয়োজন অনুভব হয় বা দরকার হয় তাহলে সরকারকে এ বিষয়ে প্রস্তাবনা দেওয়া হবে। কোনও ধরনের হুমকি না থাকলে স্ক্যানার কিংবা আর্চওয়ের মতো ব্যবস্থা রাখার প্রয়োজন দেখছে না কর্তৃপক্ষ। এসব যন্ত্রপাতি যাত্রীদের চলাচলে ব্যাঘাত ঘটাবে বলেও মনে করছেন কর্মকর্তারা।