সন্তানের কল্যাণে স্নেহময়ী মা কখনো কখনো রুদ্রমূর্তি ধারণ করেন। মায়ের এমন রূপ শিশুর মনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এতে করে মায়ের সঙ্গে সন্তানের দূরত্বও সৃষ্টি হয়। শিশুর আচরণে মায়ের প্রতি নেতিবাচক মনোভাবও প্রকাশ পায়।
রান্না, ঘরদোর সামলানো, পরিবারের বয়োজ্যেষ্ঠদের সেবা, নিজের চাকরি—সবমিলিয়ে কর্মজীবী একজন মায়ের হাতে সময় কমই থাকে। মা যখন শিশুকে গোসল করানোর সময় পেলেন, সে হয়তো তখন খেলায় মত্ত। কিংবা পড়তে বসার সময় সে কার্টুন নিয়ে ব্যস্ত। এমন পরিস্থিতিতে শিশুকে শাসন করতে বাধ্য হন মায়েরা। এতে শিশুর মন খারাপ হতে পারে, হতে পারে মায়ের ওপর অভিমান। কেউ কাঁদে, কেউ ভয় পায়, কেউ আবার মাকে ‘ভিলেন’ও মনে করে। এমন পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়েই বলছিলেন ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের মনোরোগ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. রশিদুল হক।