জলমহালের সাধারণ নীতি হলো– ‘জাল যার, জলা তার’। বাস্তবে জলমহাল যেভাবে চলছে সেটি হলো, ‘ক্ষমতা যার জলা তার।’ কাগজপত্র জেলের নামে হলেও ভোগ করছেন নেতারা। রোববার প্রকাশিত সমকালের প্রতিবেদনে বগুড়ার অন্তত পাঁচটি জলমহালের চিত্র এসেছে, যেখানে মৎস্যজীবী সমিতির নামে জলমহাল থাকলেও স্থানীয় নেতা কিংবা প্রভাবশালীরা সেগুলো দখল করে আছেন। শুধু বগুড়া নয়; দেশের অন্যান্য জলমহালের অবস্থাও তথৈবচ। এমনকি উন্মুক্ত জলমহাল তথা আস্ত নদীও যে ব্যক্তির ভোগে থাকতে পারে– সেটি শুটকি নদী সংক্রান্ত সমকালেরই প্রতিবেদন থেকে আমরা জানি। ২২ মে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনমতে, আইনের প্যাঁচ দেখিয়ে ‘রাজা’ সাহেব নদীকে নিজেদের দাবি করছেন!