তবুও মনে থাকবে এই সাফ

সমকাল প্রকাশিত: ০২ জুলাই ২০২৩, ১১:০১

ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে কুয়েতের কাছে হারটি। তবে ফুটবলে দিনবদলের শুরুটা এই বেঙ্গালুরু থেকেই। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে কুয়েতের কাছে ১-০ গোলে হেরে বিদায় নিয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু এই বিদায়েও আছে গর্ব করার মতো অনেক কিছুই। লড়াই করেও লেবাননের কাছে পরাজয়ে যখন চোখ রাঙাছিল আরেকবার সাফের গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায়ের, তখনই কিনা নিজেদের ফুটবল ইতিহাসে তারিক কাজী-রাকিব হোসেনরা লিখলেন প্রত্যাবর্তনের গল্প। মালদ্বীপ ও ভুটানকে হারিয়ে ২০০৯ সালের পর ওঠে সাফের সেমিফাইনালে। গতকাল শেষ হয়েছে স্বপ্নযাত্রা। তাতে অবশ্য মাথা উঁচুতেই জামাল ভূইয়াদের। লড়াকু ও সাহসী ফুটবলে মন জয় করেছে ফুটবলপ্রেমীদের।


সাফে বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানোর যাত্রাটা ছিল মালদ্বীপ ম্যাচ দিয়েই। গ্রুপ পর্বের সেই ম্যাচে রাকিব হোসেনের সমতাসূচক গোলের পর শেখ মোরসালিনের করা শেষ গোলটি তো বাংলাদেশের ফুটবলের সোনালি সময়কে মনে করিয়ে দেয়। আর ভুটান ম্যাচে এ দুই তারকা ছিলেন দুর্দান্ত। শনিবার কুয়েতের বিপক্ষে সেমিফাইনালে দু’জনের রসায়নটাও জমে ছিল বেশ। কিন্তু মনে রাখার মতো ম্যাচটি আফসোস হয়েই থাকবে তাঁদের। ম্যাচের ২ মিনিটে ডান প্রান্ত থেকে রাকিব হোসেনের ক্রসে বল চলে যায় মোরসালিনের পায়ে। কিন্তু কুয়েত গোলরক্ষক বরাবর শট মেরে মোরসালিন অবিশ্বাস্য মিস করেন। আর দ্বিতীয়ার্ধে এই মোরসালিনের ডিফেন্সচেরা পাস ডান প্রান্ত থেকে রাকিবের বুলেট গতির শট ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। দীর্ঘদিন স্কোরিংয়ের যে সমস্যা বাংলাদেশের ফুটবলে ছিল, এবারের সাফে তা অনেকটাই কেটে গেছে। বিশেষ করে, মোরসালিন ও রাকিব দেখিয়েছেন স্কিল থাকলে গোল করা সম্ভব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us