বাংলায় যাকে ‘শতবর্ষী’ বলা হয়, সে রকম মানুষ সংখ্যায় এখনো নগণ্য। ৭৮৮ কোটি মানুষের বিশ্বে ৫-৬ লাখের মতো হবেন। দেশগুলোর ভেতর যুক্তরাষ্ট্রে শতবর্ষী মানুষ বেশি, ৯০ হাজারের মতো। ৩৩ কোটি মানুষের দেশে ৯০ হাজারের একজন হতে পারা সৌভাগ্যের ব্যাপার। সেই অর্থে হেনরি কিসিঞ্জারকে ভাগ্যবান বলতে হয়।
গত মে মাসে কিসিঞ্জারের ১০০ বছর হলো। আমেরিকার কুলীন সমাজে নানা অনুষ্ঠান হয়েছে এ উপলক্ষে। সেই উদ্যাপন ও উচ্ছ্বাসের রেশ এখনো শেষ হয়নি। এর ভেতর মৃদুস্বরে এ প্রশ্নও উঠেছে—বিশ্ব রাজনৈতিক ইতিহাস হেনরি কিসিঞ্জারকে কীভাবে মনে রাখবে? হেনরি কিসিঞ্জারকে নিয়ে আমেরিকার কি গর্ব করা উচিত? বিশেষ করে যখন তাঁর বিরুদ্ধে বাংলাদেশসহ বহু দেশে বিস্তর অন্যায় ভূমিকার বিশ্বাসযোগ্য তথ্য-উপাত্ত রয়েছে!