‘চামড়ার বাজারে প্রতিযোগিতা আছে, কারও লোকসানের আশঙ্কা কম’

প্রথম আলো প্রকাশিত: ৩০ জুন ২০২৩, ১৭:৩২

এবারের কোরবানির মৌসুমে গরুর চামড়ার দাম কিছুটা বেড়েছে। তবে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা আরও দাম প্রত্যাশা করেছিলেন। কারণ, তাঁরা সরকারের নির্ধারিত দাম পাননি। আর এ বছর তো ছাগলের চামড়ায় কোনো আগ্রহই দেখা যাচ্ছে না আড়তদারদের। কোরবানির পশুর চামড়া ব্যবসা নিয়ে প্রথম আলোর সঙ্গে কথা বলেছেন বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের (বিএইচএসএমএ) সভাপতি আফতাব খান।


ঈদের প্রথম দুই দিনে কী পরিমাণে চামড়া সংগ্রহ করতে পেরেছেন?


আফতাব খান: শুধু পোস্তার আড়তগুলোতে ৭০ হাজার চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্য ছিল। সম্ভবত এখন পর্যন্ত লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি চামড়া সংগ্রহ করা হয়েছে। বাকিটাও কালকের মধ্যে হয়ে যাবে। এর মধ্যে গতকাল ঈদের দিনে ৮০ শতাংশ চামড়া আমরা পেয়েছি। ১৫ শতাংশ আজ আসবে। বাকি ৫ শতাংশ আগামীকাল পাব বলে আশা করছি।


গত বছরের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্য এবার কিছুটা কম হলো কিনা?


আফতাব খান: সার্বিক হিসাব করলে বলা যায় লক্ষ্য কমেনি। বিষয়টা একটু বুঝিয়ে বলি। গত বছর পোস্তায় আমরা ১ লাখ ৪০ হাজার চামড়া সংগ্রহ করে লবণজাত করেছিলাম। এবারও শুরুতে এ রকম লক্ষ্য ছিল। কিন্তু অত্যধিক গরম ও ঈদের আগে বৃষ্টির কারণে সেই লক্ষ্য কমিয়ে এনেছি। পোস্তায় আড়তগুলোর চামড়া লবণজাতকরণের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ফলে বেশি মাত্রায় লবণজাত করলে চামড়া নষ্ট হতে পারে। গত বছরও কিছু চামড়া নষ্ট হয়েছিল। তাই শুধু পোস্তার জন্য এবার ৭০ হাজার চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্য ছিল।


ঢাকার বাইরের লবণ দেওয়া চামড়া কবে থেকে আসা শুরু হবে?


আফতাব খান: সরকারি নির্দেশনা রয়েছে, এ বছর কোরবানির সাত দিন পর ঢাকার বাইরের কোরবানির পশুর চামড়া ঢাকায় প্রবেশ করতে পারবে। সেই হিসাবে সাত দিন পরেই ঢাকার বাইরের চামড়া আসতে শুরু করবে। অন্যদিকে ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে ঢাকায় যে চামড়া সংগ্রহ করা হয়েছে, তা ট্যানারিগুলোতে চলে যাবে।


সারা দেশ থেকে যে পরিমাণে লবণ দেওয়া চামড়া ঢাকায় আসে, তার দুই-তৃতীয়াংশই সরাসরি ট্যানারিগুলোতে চলে যায়। বাকি চামড়া পোস্তার ব্যবসায়ীরা কিনে পরে ট্যানারির মালিকদের কাছে বিক্রি করেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us