মুসলিম উম্মাহর বৃহত্তম সমাবেশ

সমকাল মোহাম্মদ বাহাউদ্দিন প্রকাশিত: ২৭ জুন ২০২৩, ০২:০১

পবিত্র মক্কার আরাফাহ ময়দান এখন হাজিদের লাব্বাইক ধ্বনিতে মুখর। আরাফাহ দিবসে আল্লাহপাক হাজিদের নিষ্পাপ ঘোষণা করেন। মহানবী (সা.) বলেন, ‘আল্লাহপাক আরাফাহ দিবসে ফেরেশতাদের ডেকে বলেন, তোমরা লক্ষ্য করো, আমার বান্দারা কী প্রকারে বহু দূরদূরান্ত থেকে এসে আজ আরাফাহ ময়দানে ধুলাবালির সঙ্গে মিলিত হয়েছে। তোমরা সাক্ষী থাকো, যারা আমার ঘর (কাবা শরিফ) জিয়ারত করতে এসে এত কষ্ট স্বীকার করছে, নিশ্চয়ই আমি তাদের সকল গুনাহ মাফ করে দিলাম। অতঃপর ফেরেশতাগণ বলবেন, অমুক ব্যক্তি যে বিলম্বে এসেছে? তখন আল্লাহপাক বলবেন, আমি তাকেও মাফ করে দিলাম।’


হজ বিশ্ব-মুসলিম উম্মাহর বৃহত্তম সমাবেশ। এটা খোদায়ি অনুশীলন, প্রকৃত মানুষ হওয়ার তালিম গ্রহণ এবং মিথ্যা আমিত্ব ও শিরকের পঙ্কিলতা থেকে মুক্তি খোঁজার স্থান। শয়তান ও অশুভ শক্তির প্রতি ঘৃণা প্রকাশ, পৌত্তলিক শক্তির সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ তথা বারাআত ঘোষণা এবং খোদার সঙ্গে মিলনের স্থল। একই সঙ্গে তা পবিত্র কোরআনের নির্দেশনা ‘শয়তানের ইবাদত করো না’– এ প্রতিজ্ঞারও নবায়নস্থল এবং ‘আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.) মুশরেকদের ওপর অসন্তুষ্ট’– এ বাণীর প্রতি সাড়া দেওয়ার স্থান। এ স্থান ঐক্যবদ্ধ মুসলিম উম্মাহর ঔজ্জ্বল্য এবং তাঁদের আধ্যাত্মিক ও মানবিক সম্মান তুলে ধরার স্থান। হজ হলো জীবনের যে লক্ষ্য বা উদ্দেশ্যহীনতা, ঠিক তার বিপরীত। শয়তানি শক্তি মানুষকে যে দুর্ভোগ ও দুর্ভাগ্যের দিকে পরিচালিত করে, হজ হলো তার বিরুদ্ধে এক বিদ্রোহ। যে শয়তানি গোলক ধাঁধার আবর্তে মানুষ ঘুরপাক খাচ্ছে; এই হজ পালনের মাধ্যমে তা থেকে আপনি বেরিয়ে আসতে পারবেন। হজ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনার কাছে মুক্ত ও পরিষ্কার রূপে ফুটে উঠবে সেই পথ, যে পথের সাহায্যে আপনি চিরন্তন জগতে উত্তীর্ণ হয়ে মহান আল্লাহর সমীপে পৌঁছাতে পারবেন।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us